পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে সহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ
বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে হোটেলে নিয়ে নারী কনস্টেবলকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে
এক পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ওই পুরুষ পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে
শাহজাহানপুর থানায় ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করেছেন ভুক্তভোগী নারী পুলিশ।
মেডিক্যাল টেস্টের জন্য তাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা
হয়েছে।
ধর্ষণের শিকার নারী কনস্টেবল মামলায় অভিযোগ করেন, প্রায় একমাস আগে কনস্টেবল আরিফুল বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে মালিবাগের একটি হোটেলের ষষ্ঠ তলার ৬০৬ নম্বর কক্ষে নিয়ে যায় তাকে। এরপর তাকে ধর্ষণ করেন আরিফুল।
মামলার বিবরন ও পুলিশ সূত্রে আরো জানা যায়, তারা দু’জনই রাজারবাগ পুলিশ লাইনে কর্মরত রয়েছেন। সেখান থেকেই তাদের মধ্যে পরিচয় ও সখ্যতা গড়ে ওঠে। এক পর্যায়ে আরিফুল তাকে বিয়ের প্রস্তাব দেন। এতে ওই নারী কনস্টেবল রাজী হলে আরিফুল তাকে বিয়ের কথা বলে ফুসলিয়ে হোটেলে নিয়ে ধর্ষণ করেন।
শাজাহানপুর থানার এসআই সঞ্জয় কুমার দাস বলেন, এ ঘটনায় গত শনিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে শাজাহানপুর থানায় ওই নারী কনস্টেবল একটি মামলা দায়ের করেন। মামলা গ্রহণের পর নারী কনস্টেবলের স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ওসিসিতে পাঠানো হয়েছে।
শাজাহানপুর থানার ওসি শফিকুল ইসলাম মোল্লা বলেন, নারী কনস্টেবলের অভিযোগটি মামলা হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে। ভুক্তভোগীর শারীরিক পরীক্ষাসহ বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
এদিকে, পুলিশ সদস্য কর্তৃক নারী পুলিশ সদস্যকে ধর্ষণের ঘটনাটি জানাজানি হলে পুলিশ প্রশাসনের মধ্যে ব্যপক আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়। অভিযুক্ত আরিফুলের সহকর্মীদের কেউ কেউ বলেন, উভয়ের সাথে বেশ কিছুদিন থেকেই গভীর সম্পর্ক ছিল। কিন্তু কোনো বিশেষ কারণে বনিবনায় দূরত্ব তৈরি হলে মেয়েটি এ মামলার আশ্রয় নেয়। সহকর্মীরা উভয়ের বিরোধ মীমাংসার চেষ্টাও করছেন বলে জানা গেছে।
ধর্ষণের শিকার নারী কনস্টেবল মামলায় অভিযোগ করেন, প্রায় একমাস আগে কনস্টেবল আরিফুল বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে মালিবাগের একটি হোটেলের ষষ্ঠ তলার ৬০৬ নম্বর কক্ষে নিয়ে যায় তাকে। এরপর তাকে ধর্ষণ করেন আরিফুল।
মামলার বিবরন ও পুলিশ সূত্রে আরো জানা যায়, তারা দু’জনই রাজারবাগ পুলিশ লাইনে কর্মরত রয়েছেন। সেখান থেকেই তাদের মধ্যে পরিচয় ও সখ্যতা গড়ে ওঠে। এক পর্যায়ে আরিফুল তাকে বিয়ের প্রস্তাব দেন। এতে ওই নারী কনস্টেবল রাজী হলে আরিফুল তাকে বিয়ের কথা বলে ফুসলিয়ে হোটেলে নিয়ে ধর্ষণ করেন।
শাজাহানপুর থানার এসআই সঞ্জয় কুমার দাস বলেন, এ ঘটনায় গত শনিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে শাজাহানপুর থানায় ওই নারী কনস্টেবল একটি মামলা দায়ের করেন। মামলা গ্রহণের পর নারী কনস্টেবলের স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ওসিসিতে পাঠানো হয়েছে।
শাজাহানপুর থানার ওসি শফিকুল ইসলাম মোল্লা বলেন, নারী কনস্টেবলের অভিযোগটি মামলা হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে। ভুক্তভোগীর শারীরিক পরীক্ষাসহ বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
এদিকে, পুলিশ সদস্য কর্তৃক নারী পুলিশ সদস্যকে ধর্ষণের ঘটনাটি জানাজানি হলে পুলিশ প্রশাসনের মধ্যে ব্যপক আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়। অভিযুক্ত আরিফুলের সহকর্মীদের কেউ কেউ বলেন, উভয়ের সাথে বেশ কিছুদিন থেকেই গভীর সম্পর্ক ছিল। কিন্তু কোনো বিশেষ কারণে বনিবনায় দূরত্ব তৈরি হলে মেয়েটি এ মামলার আশ্রয় নেয়। সহকর্মীরা উভয়ের বিরোধ মীমাংসার চেষ্টাও করছেন বলে জানা গেছে।
No comments