মৌলভীবাজারে মিনি চাইনিজ বাণিজ্যের আড়ালে অসামাজিক কর্মকাণ্ড
তিন দিকে দেয়াল ও হার্ডবোর্ড ঘেরা, একদিকে খোলা থাকলেও রয়েছে ভারি পর্দা। কথিত কেবিনের দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ আড়াই থেকে তিন ফুট। কুয়াশাচ্ছন্ন আলো। দৃষ্টিসীমা এক থেকে দুই ফুটের বেশি নয়। এমন আলো-আঁধারি পরিবেশে অসংখ্য মিনি চাইনিজ রেস্টুরেন্ট এখন মৌলভীবাজারে দেখা মিলছে।
অল্প পুঁজিতে অধিক রুজির কারণে দিন দিন কথিত কেবিন মিনি চাইনিজ রেস্টুরেন্টের সংখ্যাও বাড়ছে। ব্যাঙের ছাতার মতো গড়ে ওঠা এসব মিনি চাইনিজ রেস্টুরেন্টে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ঘণ্টার পর ঘণ্টা ‘একান্তে আড্ডা’ দিচ্ছে শত শত স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী।
সরেজমিন পরিদর্শনে দেখা গেছে, মৌলভীবাজার শহরের সেন্ট্রাল রোড, পুরাতন হাসপাতাল রোড, কোর্ট রোড, কুসুমবাগ, প্রেসক্লাব মোড় ও চৌমুহনাসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে ব্যাঙের ছাতার মতো গড়ে উঠেছে বেশ কয়েকটি মিনি চাইনিজ রেস্টুরেন্ট। এসব রেস্টুরেন্টে কোনো সুনির্দিষ্ট নিয়ম-নীতি মেনে চলার বাধ্যবাধকতা নেই। আড়াআড়ি করে দু’জন বসার জন্য ছোট ছোট কেবিন।
স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীসহ নানা বয়সী জুটির ভিড় সবসময় লেগেই আছে। জুটিতে খাবারের দাম আকাশছোঁয়া। তবুও খালি নেই গাদাগাদির আলো-আঁধারির ওইসব কেবিন।
অভিভাবকদের চোখ ফাঁকি দিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা এসব রেস্টুরেন্টে অবস্থান করছে কথিত শিক্ষার্থী ও তরুণ-তরুণীর জুটি। বন্ধু-বান্ধবীর সঙ্গে একান্ত সময় পার করার এমন সুযোগের বিষয়টি এখন মৌলভীবাজর শহর ছাড়িয়ে পৌঁছে গেছে পাশের রাজনগর, কমলগঞ্জ, শ্রীমঙ্গল ও কুলাউড়া উপজেলার শিক্ষার্থীদের কাছে। সেখান থেকে জুটি জুটি শিক্ষার্থী ভিড় করছে মৌলভীবাজারের মিনি চাইনিজ রেস্টুরেন্টে।
শুধু কি স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী? একশ্রেণীর পেশাদার পতিতাও কতিপয় যুবকের সঙ্গে ভাড়ায় আড্ডা দিতে আসে! এমন তথ্য জানিয়েছে ওইসব রেস্টুরেন্টে কর্মরত নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ‘কেবিন ওয়েটার’। অভিযোগের আঙ্গুল শুধু মিনি চাইনিজ রেস্টুরেন্টের দিকে নয়, বিভিন্ন পার্ক এবং বিনোদন কেন্দ্রেও চলছে এমন অসামাজিক কর্মকাণ্ড।
কখনো কখনো পুলিশের অভিযান চলে। তাতে কেউ আটক হয় না। নগদে দফারফা হয়ে যায়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক রেস্টুরেন্টের এক কর্মচারী জানান, এসব রেস্টুরেন্ট থেকে মাসোহারা নেয় না এমন কিছু পুলিশ অনেক সময় কথিত মিনি চাইনিজ রেস্টুরেন্টগুলোতে অভিযান চালায়। থানা থেকে বের হওয়ার আগে থানায় থাকা সোর্স রেস্টুরেন্ট ম্যানেজারদের জানিয়ে দেয়। সঙ্গে সঙ্গে আলোর ঝলকানিতে ভরে যায় পুরো রেস্টুরেন্ট। কথিত জুটি এ সময় খাবার নিতে শুরু করে। সবই যেন তখন হয়ে যায় স্বাভাবিক!
এবিষয়ে জানতে চাইলে মৌলভীবাজার মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সোহেল আহমদ ফটোনিউজবিডি ডটকমকে জানান, বিষয়টি পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখন গুরুত্ব সহকারে দেখা হবে।
অল্প পুঁজিতে অধিক রুজির কারণে দিন দিন কথিত কেবিন মিনি চাইনিজ রেস্টুরেন্টের সংখ্যাও বাড়ছে। ব্যাঙের ছাতার মতো গড়ে ওঠা এসব মিনি চাইনিজ রেস্টুরেন্টে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ঘণ্টার পর ঘণ্টা ‘একান্তে আড্ডা’ দিচ্ছে শত শত স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী।
সরেজমিন পরিদর্শনে দেখা গেছে, মৌলভীবাজার শহরের সেন্ট্রাল রোড, পুরাতন হাসপাতাল রোড, কোর্ট রোড, কুসুমবাগ, প্রেসক্লাব মোড় ও চৌমুহনাসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে ব্যাঙের ছাতার মতো গড়ে উঠেছে বেশ কয়েকটি মিনি চাইনিজ রেস্টুরেন্ট। এসব রেস্টুরেন্টে কোনো সুনির্দিষ্ট নিয়ম-নীতি মেনে চলার বাধ্যবাধকতা নেই। আড়াআড়ি করে দু’জন বসার জন্য ছোট ছোট কেবিন।
স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীসহ নানা বয়সী জুটির ভিড় সবসময় লেগেই আছে। জুটিতে খাবারের দাম আকাশছোঁয়া। তবুও খালি নেই গাদাগাদির আলো-আঁধারির ওইসব কেবিন।
অভিভাবকদের চোখ ফাঁকি দিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা এসব রেস্টুরেন্টে অবস্থান করছে কথিত শিক্ষার্থী ও তরুণ-তরুণীর জুটি। বন্ধু-বান্ধবীর সঙ্গে একান্ত সময় পার করার এমন সুযোগের বিষয়টি এখন মৌলভীবাজর শহর ছাড়িয়ে পৌঁছে গেছে পাশের রাজনগর, কমলগঞ্জ, শ্রীমঙ্গল ও কুলাউড়া উপজেলার শিক্ষার্থীদের কাছে। সেখান থেকে জুটি জুটি শিক্ষার্থী ভিড় করছে মৌলভীবাজারের মিনি চাইনিজ রেস্টুরেন্টে।
শুধু কি স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী? একশ্রেণীর পেশাদার পতিতাও কতিপয় যুবকের সঙ্গে ভাড়ায় আড্ডা দিতে আসে! এমন তথ্য জানিয়েছে ওইসব রেস্টুরেন্টে কর্মরত নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ‘কেবিন ওয়েটার’। অভিযোগের আঙ্গুল শুধু মিনি চাইনিজ রেস্টুরেন্টের দিকে নয়, বিভিন্ন পার্ক এবং বিনোদন কেন্দ্রেও চলছে এমন অসামাজিক কর্মকাণ্ড।
কখনো কখনো পুলিশের অভিযান চলে। তাতে কেউ আটক হয় না। নগদে দফারফা হয়ে যায়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক রেস্টুরেন্টের এক কর্মচারী জানান, এসব রেস্টুরেন্ট থেকে মাসোহারা নেয় না এমন কিছু পুলিশ অনেক সময় কথিত মিনি চাইনিজ রেস্টুরেন্টগুলোতে অভিযান চালায়। থানা থেকে বের হওয়ার আগে থানায় থাকা সোর্স রেস্টুরেন্ট ম্যানেজারদের জানিয়ে দেয়। সঙ্গে সঙ্গে আলোর ঝলকানিতে ভরে যায় পুরো রেস্টুরেন্ট। কথিত জুটি এ সময় খাবার নিতে শুরু করে। সবই যেন তখন হয়ে যায় স্বাভাবিক!
এবিষয়ে জানতে চাইলে মৌলভীবাজার মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সোহেল আহমদ ফটোনিউজবিডি ডটকমকে জানান, বিষয়টি পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখন গুরুত্ব সহকারে দেখা হবে।
No comments