ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে প্রেমিকাকে গলাকেটে হত্যা
অবশেষে ঘোড়শালে তরুণী মনি বিশ্বাসকে গলা কেটে হত্যার রহস্য উদঘাটন করেছে পলাশ থানা পুলিশ।
বুধবার দুপুরে হত্যার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে নিহত মনির কথিত প্রেমিক আবুল কাশেমকে আটক করে থানা পুলিশ।
আটকের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশকে বন্ধুদের নিয়ে ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে গলাকেটে হত্যা করার কথা জানায় আবুল কাশেম।
বিষয়টি নিশ্চিত করেন, ঘোড়শাল ফাঁড়ির ইনর্চাজ (পুলিশ-পরিদর্শক) মো. গোলাম মোস্তফা।
আটককৃত আবুল কাশেম ঘোড়াশাল উত্তর চরপাড়া এলাকার শেখ মো. ঈমান আলীর ছেলে। তিনি ওমেরা পেট্রোলিয়াম কোম্পানির ঘোড়াশাল কারখানায় শ্রমিকের কাজ করতেন।
পুলিশ জানায়, আবুল কাশেম দীর্ঘদিন ধরে হিন্দু পরিচয়ে মনি বিশ্বাসের সঙ্গে মোবাইল ফোনে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলেন।
হত্যার দিন রাত সাড়ে ১২টার দিকে মনি বিশ্বাসকে দেখা করার কথা বলে ঘর থেকে বের করে বাড়ির পাশের একটি নির্জন জায়গায় নিয়ে যায়।
সেখানে আগে থেকে ওঁৎপেতে থাকা আবুল কাশেম ও তার আরও তিন বন্ধু নাদিম, জুয়েল ও আকাশ মিলে মনি বিশ্বাসকে ধর্ষণের চেষ্টা করে।
এ সময় মনি বিশ্বাস চিৎকার দিলে কাশেম তার মুখ চেপে ধরে। এতে মনি অচেতন হয়ে পড়ে। পরে লোক জানাজানির ভয়ে তাকে ছুরি দিয়ে গলা কেটে হত্যা করে।
পলাশ থানার ওসি আবুল কালাম আজাদ জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের পর আবুল কাশেমকে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। হত্যায় ব্যবহৃত ছুরি ও নিহত মনি বিশ্বাসের মোবইল ফোনটি উদ্ধার করা হয়েছে। এর সঙ্গে জড়িত বাকি আসামিদের আটকে অভিযান চলছে।
উল্লেখ্য, গত ২১ আগস্ট সোমবার সকালে পলাশ থানা পুলিশ ঘোড়াশাল পৌর এলাকার পাইকসা গ্রামের নিশি কান্ত বিশ্বাসের মেয়ে মনি বিশ্বাসের গলাকাটা লাশ বাড়ির পাশের একটি সবজির বাগান থেকে উদ্ধার করে।
আটকের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশকে বন্ধুদের নিয়ে ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে গলাকেটে হত্যা করার কথা জানায় আবুল কাশেম।
বিষয়টি নিশ্চিত করেন, ঘোড়শাল ফাঁড়ির ইনর্চাজ (পুলিশ-পরিদর্শক) মো. গোলাম মোস্তফা।
আটককৃত আবুল কাশেম ঘোড়াশাল উত্তর চরপাড়া এলাকার শেখ মো. ঈমান আলীর ছেলে। তিনি ওমেরা পেট্রোলিয়াম কোম্পানির ঘোড়াশাল কারখানায় শ্রমিকের কাজ করতেন।
পুলিশ জানায়, আবুল কাশেম দীর্ঘদিন ধরে হিন্দু পরিচয়ে মনি বিশ্বাসের সঙ্গে মোবাইল ফোনে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলেন।
হত্যার দিন রাত সাড়ে ১২টার দিকে মনি বিশ্বাসকে দেখা করার কথা বলে ঘর থেকে বের করে বাড়ির পাশের একটি নির্জন জায়গায় নিয়ে যায়।
সেখানে আগে থেকে ওঁৎপেতে থাকা আবুল কাশেম ও তার আরও তিন বন্ধু নাদিম, জুয়েল ও আকাশ মিলে মনি বিশ্বাসকে ধর্ষণের চেষ্টা করে।
এ সময় মনি বিশ্বাস চিৎকার দিলে কাশেম তার মুখ চেপে ধরে। এতে মনি অচেতন হয়ে পড়ে। পরে লোক জানাজানির ভয়ে তাকে ছুরি দিয়ে গলা কেটে হত্যা করে।
পলাশ থানার ওসি আবুল কালাম আজাদ জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের পর আবুল কাশেমকে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। হত্যায় ব্যবহৃত ছুরি ও নিহত মনি বিশ্বাসের মোবইল ফোনটি উদ্ধার করা হয়েছে। এর সঙ্গে জড়িত বাকি আসামিদের আটকে অভিযান চলছে।
উল্লেখ্য, গত ২১ আগস্ট সোমবার সকালে পলাশ থানা পুলিশ ঘোড়াশাল পৌর এলাকার পাইকসা গ্রামের নিশি কান্ত বিশ্বাসের মেয়ে মনি বিশ্বাসের গলাকাটা লাশ বাড়ির পাশের একটি সবজির বাগান থেকে উদ্ধার করে।
No comments