প্রেমের ফাঁদে ফেলে কলেজছাত্রীকে গণধর্ষণ
কুড়িগ্রামের রাজিবপুরে প্রেমের ফাঁদে ফেলে এক কলেজছাত্রীকে পাঁচ বন্ধু
মিলে ধর্ষণ করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ৫ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার বিকেলে
রাজিবপুর উপজেলার কাচারিপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
পরে ৬ সেপ্টেম্বর ওই শিক্ষার্থীর চাচা রাজিবপুর থানায় ধর্ষণের অভিযোগে একটি মামলা করেন। এতে জড়িত সন্দেহে একজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
মামলার এজাহারে বলা হয়, কাচারিপাড়া গ্রামের মাহবুবুর রহমানের ছেলে খোরশেদ আলী জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার এক কলেজশিক্ষার্থীর সঙ্গে মোবাইলে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলেন। এ সূত্র ধরে দেখা করার কথা বলে খোরশেদ মঙ্গলবার মোবাইলে ওই শিক্ষার্থীকে ডেকে আনে। পরে খোরশেদ ও তার চার বন্ধু মিলে ওই শিক্ষার্থীর মুখে কাপড় বেঁধে পালাক্রমে ধর্ষণ করেন।
এতে মেয়েটি অচেতন হয়ে পড়েন এবং তার রক্তক্ষরণ শুরু হয়। এসময় খোরশেদ আলীর দুই বন্ধু আলামিন ও আরিফুল ইসলাম ওই শিক্ষার্থীকে রাজিবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে রেখে পালিয়ে যান। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে চিকিৎসকেরা তাকে জামালপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান।
এ ব্যাপারে রাজিবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পৃথ্বীশ কুমার সরকার বলেন, এ ঘটনায় বুধবার ওই শিক্ষার্থীর চাচা রাজিবপুর থানায় মামলা করেন। এতে ছয় জনকে আসামি করা হয়েছে। আল-আমিন নামের একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। অন্য আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
পরে ৬ সেপ্টেম্বর ওই শিক্ষার্থীর চাচা রাজিবপুর থানায় ধর্ষণের অভিযোগে একটি মামলা করেন। এতে জড়িত সন্দেহে একজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
মামলার এজাহারে বলা হয়, কাচারিপাড়া গ্রামের মাহবুবুর রহমানের ছেলে খোরশেদ আলী জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার এক কলেজশিক্ষার্থীর সঙ্গে মোবাইলে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলেন। এ সূত্র ধরে দেখা করার কথা বলে খোরশেদ মঙ্গলবার মোবাইলে ওই শিক্ষার্থীকে ডেকে আনে। পরে খোরশেদ ও তার চার বন্ধু মিলে ওই শিক্ষার্থীর মুখে কাপড় বেঁধে পালাক্রমে ধর্ষণ করেন।
এতে মেয়েটি অচেতন হয়ে পড়েন এবং তার রক্তক্ষরণ শুরু হয়। এসময় খোরশেদ আলীর দুই বন্ধু আলামিন ও আরিফুল ইসলাম ওই শিক্ষার্থীকে রাজিবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে রেখে পালিয়ে যান। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে চিকিৎসকেরা তাকে জামালপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান।
এ ব্যাপারে রাজিবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পৃথ্বীশ কুমার সরকার বলেন, এ ঘটনায় বুধবার ওই শিক্ষার্থীর চাচা রাজিবপুর থানায় মামলা করেন। এতে ছয় জনকে আসামি করা হয়েছে। আল-আমিন নামের একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। অন্য আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
No comments