ভ্রমণ: মেঘ-পাহাড়ের সাজেক থেকে
এখানে সকালটা শুরু হয় মেঘের চাদর গায়ে দিয়ে, আর বিকেলটা কাটে রঙিন
মেঘেদের সঙ্গে গল্প করে। ভোরে সূর্য্যিমামা ওঠার আগেই পাহাড়ের ভাঁজে ভাঁজে
লুকিয়ে থাকা মেঘের দল প্রস্তুতি নিতে শুরু করে জেগে ওঠার। একসময় আড়মোড়া
ভেঙে তারা ছড়িয়ে পড়তে থাকে কুয়াশার মতো। তখন এক হাত দূরের জিনিসও ঝাপসা হয়ে ওঠে। মুখ তুলে উঁচু গাছটির দিকে তাকালে দেখা যায় পথ ভুলে আঁটকে গেছে এক টুকরো সাদা মেঘ। সেই সাজানো গোছানো মেঘ বিছানো রাস্তা দিয়ে চলতে চলতে নিজেকে মনে হয় মেঘের রাজ্যের অতিথি। রাঙামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেকের সকালের দৃশ্য এটি। বর্ষাকালের প্রায় প্রতিটি সকাল এখানে শুরু হয় এভাবেই।



খাগড়াছড়ি থেকে সাজেক ভ্যালি যাওয়ার রাস্তাটিও চমৎকার। দুপাশে সারিসারি সবুজ আর উঁচুনিচু পাহাড়ি রাস্তা দিয়ে চলতে চলতে নাগাল পেতে হয় সাজেকের। ক্লান্তি ছুঁয়ে গেলে পথে নেমে ১০ মিনিট হেঁটে গোসল করে আসতে পারেন হাজাছড়া ঝর্ণা থেকে।


যেভাবে যাবেন
বর্ষাকালই সাজেক ভ্যালি ভ্রমণের আদর্শ সময়। বাসে করে খাগড়াছড়ি চলে যান। সেখান থেকে সিএনজি বা গাড়িতে করে দীঘিনালা। দীঘিনালা থেকে চান্দের গাড়ি রিজার্ভ করে যেতে পারেন। খরচ পড়বে ৫ হাজার টাকার মতো। এছাড়া মোটর সাইকেল অথবা সিএনজিতে করেও চলে যেতে পারেন সাজেক ভ্যালিতে। সাজেকে থাকার জন্য সেনাবাহিনীর রিসোর্ট রয়েছে। তবে এটা বেশ ব্যয়বহুল। কম খরচের মধ্যে থাকতে চাইলে স্থানীয়দের পরিচালিত রিসোর্টের বিকল্প নেই। খাওয়ার ব্যবস্থাও রয়েছে একই রিসোর্টে।



ভেঙে তারা ছড়িয়ে পড়তে থাকে কুয়াশার মতো। তখন এক হাত দূরের জিনিসও ঝাপসা হয়ে ওঠে। মুখ তুলে উঁচু গাছটির দিকে তাকালে দেখা যায় পথ ভুলে আঁটকে গেছে এক টুকরো সাদা মেঘ। সেই সাজানো গোছানো মেঘ বিছানো রাস্তা দিয়ে চলতে চলতে নিজেকে মনে হয় মেঘের রাজ্যের অতিথি। রাঙামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেকের সকালের দৃশ্য এটি। বর্ষাকালের প্রায় প্রতিটি সকাল এখানে শুরু হয় এভাবেই।
খাগড়াছড়ি থেকে সাজেক ভ্যালি যাওয়ার রাস্তাটিও চমৎকার। দুপাশে সারিসারি সবুজ আর উঁচুনিচু পাহাড়ি রাস্তা দিয়ে চলতে চলতে নাগাল পেতে হয় সাজেকের। ক্লান্তি ছুঁয়ে গেলে পথে নেমে ১০ মিনিট হেঁটে গোসল করে আসতে পারেন হাজাছড়া ঝর্ণা থেকে।
যেভাবে যাবেন
বর্ষাকালই সাজেক ভ্যালি ভ্রমণের আদর্শ সময়। বাসে করে খাগড়াছড়ি চলে যান। সেখান থেকে সিএনজি বা গাড়িতে করে দীঘিনালা। দীঘিনালা থেকে চান্দের গাড়ি রিজার্ভ করে যেতে পারেন। খরচ পড়বে ৫ হাজার টাকার মতো। এছাড়া মোটর সাইকেল অথবা সিএনজিতে করেও চলে যেতে পারেন সাজেক ভ্যালিতে। সাজেকে থাকার জন্য সেনাবাহিনীর রিসোর্ট রয়েছে। তবে এটা বেশ ব্যয়বহুল। কম খরচের মধ্যে থাকতে চাইলে স্থানীয়দের পরিচালিত রিসোর্টের বিকল্প নেই। খাওয়ার ব্যবস্থাও রয়েছে একই রিসোর্টে।
Post Comment
No comments