চলচ্চিত্র ফোরামের আনুষ্ঠানিক আত্মপ্রকাশ

কার্যকরী কমিটির বিভিন্ন পদে আরও রয়েছেন সহ-সভাপতি হল মালিক/প্রযোজক মো. হোসেন, অভিনেতা-পরিচালক নাদের চৌধুরী, অভিনেতা-প্রযোজক ড্যানি সিডাক, হল মালিক নাদের খান, প্রযোজক সেলিম খান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক প্রযোজক-হল মালিক কামাল কিবরিয়া লিপু, সাংগঠনিক সম্পাদক প্রযোজক এম.ডি ইকবাল, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক প্রযোজক-অভিনেতা রমিজ উদ্দিন, সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক চিত্রনায়িকা নূতন, আন্তর্জাতিক সম্পাদক চিত্রনায়িক মৌসুমী, দপ্তর সম্পাদক প্রযোজক-পরিচালক জাহিদ হোসেন, কোষাধ্যক্ষ অভিনেতা কামরুজ্জামান কমল।
অন্যদিকে চলচ্চিত্র উন্নয়নে ১৮টি সংগঠনের সমন্বয়ে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পরিবার রয়েছে। তাদের সঙ্গে দ্বন্দ্বের কারণেই এ সংগঠনের আত্মপ্রকাশ কিনা জানতে চাইলে কাজী হায়াৎ বলেন ‘আমাদের কারও সঙ্গে কোনো দ্বন্দ্ব নেই। এমনকি কারও ওপর ক্ষোভ থেকেও এ ফোরামের যাত্রা হয়নি। হয়েছে বাংলাদেশি চলচ্চিত্রের উন্নয়ের লক্ষে। এ ফোরাম ঢাকাই চলচ্চিত্রের সব কলাকুশলীর জন্য উন্মুক্ত। আমরা সবাইকে নিয়েই কাজ করব।’ সমাজকল্যাণ অধিদফতর থেকে সংগঠনটির নিবন্ধন করা হয়েছে। জানানো হয়েছে নবগঠিত এ প্রথম কমিটি আগামী তিন বছর ক্ষমতায় থাকবে। এরপর প্রতি দু’বছর পরপর নির্বাচন দিতে হবে। সংগঠনটির একটি ঘোষণাপত্র রয়েছে। যার শুরুতে লেখা রয়েছে, বঙ্গবন্ধুর হাত দিয়ে বঙ্গবন্ধুর ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় বাংলাদেশে যে চলচ্চিত্র শিল্পের সূচনা হয়েছিল, সে চলচ্চিত্রকে লালন-পালন করে আমরা ধ্বংস হতে দেব না, আমরা চলচ্চিত্রকে বাঁচিয়ে রাখব। এখন পর্যন্ত নবগঠিত নতুন ফোরামের সদস্য সংখ্যা ২০০’র ওপরে। মূল কমিটিতে রাখা হয়েছে ২৯ জনকে।
No comments