মিয়ানমারের দুই সাংবাদিক জেলহাজতে
পরিচয় গোপন করে সীমান্তে ছবি তোলা, বাংলাদেশের সরকারি কর্মকর্তাদের কাছে
মিথ্যা তথ্য দেয়া ও রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য সংগ্রহের অভিযোগে মিয়ানমারের দুই
সংবাদিককে গ্রেফতার করা হয়েছে। মিনজাইয়ার ও এবং হকুন লাট নামে ওই দু’জনকে
এখন কক্সবাজার জেলা কারাগারে রাখা হয়েছে। কক্সবাজার সদর মডেল থানার
ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রঞ্জিত বড়ুয়া এ তথ্য জানান। বাংলা ট্রিবিউন।
রঞ্জিত বড়ুয়া জানান, মিয়ানমারের দুই সাংবাদিককে দণ্ডবিধির ৪১৯ ও ১৭৭ নম্বর ধারা এবং ফরেনার্স অ্যাক্টের ১৪ নম্বর ধারায় গ্রেফতার করা হয়েছে। টুরিস্ট ভিসা গোপন করে সীমান্তে গিয়ে ছবি সংগ্রহ, অডিও-ভিডিও ধারণ ও রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য নেয়ার অভিযোগ আনা হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। বৃহস্পতিবার তাদের আদালতে নেয়া হয়। বিচারক জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাদের কারাগারে পাঠান।
মিনজাইয়ার ও এবং হকুন লাট জার্মানির হামবুর্গভিত্তিক ম্যাগাজিন জিওতে কাজ করেন। জিওর বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা এএফপি জানিয়েছে, রোহিঙ্গা শরণার্থী বিষয়ে খবর সংগ্রহে তারা সেপ্টেম্বরের শুরুতে কক্সবাজারে আসেন।
ফটোগ্রাফিবিষয়ক বাংলাদেশী প্রতিষ্ঠান কাউন্টার ফটোর প্রিন্সিপাল ফটোগ্রাফার সাইফুল হক অমিসহ মিয়ানমারের দুই ফটোসাংবদিককে ৮ সেপ্টেম্বর হেফাজতে নেয় কক্সবাজার পুলিশ।
কক্সবাজার পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) আফরুজুল হক টুটুল ৯ সেপ্টেম্বর বলেছিলেন, তাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নেয়া হয়েছিল। দু’জন বিদেশী সাংবাদিক টুরিস্ট ভিসায় এসে কাজের অনুমতি না নিয়ে কাজ করছিলেন। সাইফুল হক অমি তাদের সাথে ছিলেন।
রঞ্জিত বড়ুয়া জানান, মিয়ানমারের দুই সাংবাদিককে দণ্ডবিধির ৪১৯ ও ১৭৭ নম্বর ধারা এবং ফরেনার্স অ্যাক্টের ১৪ নম্বর ধারায় গ্রেফতার করা হয়েছে। টুরিস্ট ভিসা গোপন করে সীমান্তে গিয়ে ছবি সংগ্রহ, অডিও-ভিডিও ধারণ ও রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য নেয়ার অভিযোগ আনা হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। বৃহস্পতিবার তাদের আদালতে নেয়া হয়। বিচারক জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাদের কারাগারে পাঠান।
মিনজাইয়ার ও এবং হকুন লাট জার্মানির হামবুর্গভিত্তিক ম্যাগাজিন জিওতে কাজ করেন। জিওর বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা এএফপি জানিয়েছে, রোহিঙ্গা শরণার্থী বিষয়ে খবর সংগ্রহে তারা সেপ্টেম্বরের শুরুতে কক্সবাজারে আসেন।
ফটোগ্রাফিবিষয়ক বাংলাদেশী প্রতিষ্ঠান কাউন্টার ফটোর প্রিন্সিপাল ফটোগ্রাফার সাইফুল হক অমিসহ মিয়ানমারের দুই ফটোসাংবদিককে ৮ সেপ্টেম্বর হেফাজতে নেয় কক্সবাজার পুলিশ।
কক্সবাজার পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) আফরুজুল হক টুটুল ৯ সেপ্টেম্বর বলেছিলেন, তাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নেয়া হয়েছিল। দু’জন বিদেশী সাংবাদিক টুরিস্ট ভিসায় এসে কাজের অনুমতি না নিয়ে কাজ করছিলেন। সাইফুল হক অমি তাদের সাথে ছিলেন।
No comments