মনোহরদীতে গণধর্ষণের শিকার তরুণী ঢাকা মেডিক্যালে মৃত্যুশয্যায়
পাশের বাড়িতে কাজ করতে যাওয়ার সময় ১৭ বছর বয়সী এক গরিব তরুণী গণধর্ষণের
শিকার হয়েছে। জহিরুল ইসলাম, মনির হোসেন ও জাকির হোসেন নামে তিন ধর্ষক তাকে
দীর্ঘ তিন ঘণ্টা ধর্ষণ করে। গত শুক্রবার রাতে মনোহরদী উপজেলার কৃষ্ণপুর
গ্রামে এই গণধর্ষণের ঘটনা ঘটে। মারাত্মক আহতাবস্থায় ওই তরুণীকে ঢাকা
মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এর আগে গত ৬ সেপ্টেম্বর রাতে
নরসিংদী জেলা শহরের পূর্ব ব্রাহ্মন্দী মহল্লায় ১২ বছর বয়সী এক গরিব শিশুকে
ধর্ষণের ১০ দিনের মাথায় এ ধরনের আরো একটি গণধর্ষণের ঘটনা ঘটল।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, মনোহরদী উপজেলার কৃষ্ণপুর গ্রামের এক দিনমজুরের মেয়েটি আশপাশের বাড়িতে কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে। শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় নিজ বাড়ি থেকে পাশের বাড়িতে কাজ করতে যা—য়ার সময় বাড়ির কয়েক শ’ গজ দূরে ধর্ষক জহিরুল ইসলাম, মনির হোসেন ও জাকির হোসেন তাকে মুখ চেপে ধরে জোরপূর্বক পার্শ্ববর্তী সুমনের মুরগির খামারের পাশে নিয়ে যায়। সেখানে ধর্ষকেরা তাকে ধর্ষণ করে। গণধর্ষণের ফলে কিশোরীটি মারাত্মক যখম হয়। এ অবস্থায় ধর্ষকেরা তাকে ফেলে চলে গেলে অনেক চেষ্টা করে ধর্ষিতা কিশোরী পার্শ্ববর্তী এক চৌকিদারের বাড়িতে আশ্রয় নেয়। চৌকিদারবাড়ির লোকজন তাকে তাৎণিকভাবে মনোহরদী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। ইতোমধ্যে খবর পেয়ে পুলিশ হাসপাতালে গেলে ধর্ষিতা কিশোরীটি ধর্ষকদের নাম পুলিশের কাছে প্রকাশ করে জানায়, ধর্ষকেরা তাকে মুখ চেপে ধরে ঘটনাস্থলে নিয়ে ধর্ষণ করে। পরে মনোহরদী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্তব্যরত ডাক্তাররা মেয়েটির অবস্থা খারাপ দেখে তাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন। এ দিকে পুলিশ রাতেই মূল ধর্ষক জহিরুল ইসলাম বুলবুলকে তার বাড়ি থেকে গ্রেফতার করেছে। এ ব্যাপারে মনোহরদী থানায় একটি ধর্ষণের মামলা দায়ের করা হয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, মনোহরদী উপজেলার কৃষ্ণপুর গ্রামের এক দিনমজুরের মেয়েটি আশপাশের বাড়িতে কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে। শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় নিজ বাড়ি থেকে পাশের বাড়িতে কাজ করতে যা—য়ার সময় বাড়ির কয়েক শ’ গজ দূরে ধর্ষক জহিরুল ইসলাম, মনির হোসেন ও জাকির হোসেন তাকে মুখ চেপে ধরে জোরপূর্বক পার্শ্ববর্তী সুমনের মুরগির খামারের পাশে নিয়ে যায়। সেখানে ধর্ষকেরা তাকে ধর্ষণ করে। গণধর্ষণের ফলে কিশোরীটি মারাত্মক যখম হয়। এ অবস্থায় ধর্ষকেরা তাকে ফেলে চলে গেলে অনেক চেষ্টা করে ধর্ষিতা কিশোরী পার্শ্ববর্তী এক চৌকিদারের বাড়িতে আশ্রয় নেয়। চৌকিদারবাড়ির লোকজন তাকে তাৎণিকভাবে মনোহরদী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। ইতোমধ্যে খবর পেয়ে পুলিশ হাসপাতালে গেলে ধর্ষিতা কিশোরীটি ধর্ষকদের নাম পুলিশের কাছে প্রকাশ করে জানায়, ধর্ষকেরা তাকে মুখ চেপে ধরে ঘটনাস্থলে নিয়ে ধর্ষণ করে। পরে মনোহরদী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্তব্যরত ডাক্তাররা মেয়েটির অবস্থা খারাপ দেখে তাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন। এ দিকে পুলিশ রাতেই মূল ধর্ষক জহিরুল ইসলাম বুলবুলকে তার বাড়ি থেকে গ্রেফতার করেছে। এ ব্যাপারে মনোহরদী থানায় একটি ধর্ষণের মামলা দায়ের করা হয়েছে।
No comments