মোবাইলে প্রেম, ধর্ষণে কলেজছাত্রী অন্তঃসত্ত্বা
উলিপুরে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে দুই সন্তানের জনক সাহেব আলীকে (৩০) গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
সোমবার এ ঘটনায় মামলার পর তাকে গ্রেফতার করা হয়। মঙ্গলবার ওই ছাত্রীকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য কুড়িগ্রাম সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
মামলার এজাহার সূত্র জানায়, উপজেলার পূর্ব বজরা গ্রামের মৃত আবদুল জব্বারের ছেলে দুই সন্তানের জনক সাহেব আলীর সঙ্গে পাশের গ্রামের এক কলেজছাত্রীর মোবাইলফোনের মাধ্যমে পরিচয় ও প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। গত ২০ জানুয়ারি রাত ১১টার দিকে সাহেব আলী ওই ছাত্রীর বাড়িতে ঢুকে বিয়ের আশ্বাস দিয়ে ধর্ষণ করে।
এরপর থেকে বিভিন্ন সময়ে একাধিকবার ওই ছাত্রীর সঙ্গে সাহেব আলীর দৈহিক সম্পর্ক হয়। এক পর্যায়ে ওই ছাত্রী ৮ মাসের অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে।
শনিবার রাত ১০টার দিকে বাড়িতে গেলে সাহেব আলীকে বিয়ের জন্য চাপ দেয় ওই ছাত্রী। কিন্তু সাহেব আলী বিয়েতে রাজি না হওয়ায় তাদের মধ্যে বাগবিতণ্ডা শুরু হয়।
এ সময় ওই ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ফয়েজ আহম্মেদ ও বজরা ইউনিয়ন মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার ইসমাইল হোসেনসহ এলাকাবাসী সাহেব আলীকে আটক করে ২ দিন ধরে আপস-মীমাংসার মাধ্যমে বিয়ে দেয়ার চেষ্টা চালায়। কিন্তু সাহেব আলী বিয়েতে রাজি না হওয়ায় তাকে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
এ ঘটনায় সোমবার উলিপুর থানায় ওই ছাত্রী বাদী হয়ে একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন।
উলিপুর থানার ওসি এসকে আবদুল্যা আল সাইদ জানান, গ্রেফতারকৃত সাহেব আলীকে মঙ্গলবার আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। ছাত্রীকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য কুড়িগ্রাম সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
মামলার এজাহার সূত্র জানায়, উপজেলার পূর্ব বজরা গ্রামের মৃত আবদুল জব্বারের ছেলে দুই সন্তানের জনক সাহেব আলীর সঙ্গে পাশের গ্রামের এক কলেজছাত্রীর মোবাইলফোনের মাধ্যমে পরিচয় ও প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। গত ২০ জানুয়ারি রাত ১১টার দিকে সাহেব আলী ওই ছাত্রীর বাড়িতে ঢুকে বিয়ের আশ্বাস দিয়ে ধর্ষণ করে।
এরপর থেকে বিভিন্ন সময়ে একাধিকবার ওই ছাত্রীর সঙ্গে সাহেব আলীর দৈহিক সম্পর্ক হয়। এক পর্যায়ে ওই ছাত্রী ৮ মাসের অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে।
শনিবার রাত ১০টার দিকে বাড়িতে গেলে সাহেব আলীকে বিয়ের জন্য চাপ দেয় ওই ছাত্রী। কিন্তু সাহেব আলী বিয়েতে রাজি না হওয়ায় তাদের মধ্যে বাগবিতণ্ডা শুরু হয়।
এ সময় ওই ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ফয়েজ আহম্মেদ ও বজরা ইউনিয়ন মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার ইসমাইল হোসেনসহ এলাকাবাসী সাহেব আলীকে আটক করে ২ দিন ধরে আপস-মীমাংসার মাধ্যমে বিয়ে দেয়ার চেষ্টা চালায়। কিন্তু সাহেব আলী বিয়েতে রাজি না হওয়ায় তাকে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
এ ঘটনায় সোমবার উলিপুর থানায় ওই ছাত্রী বাদী হয়ে একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন।
উলিপুর থানার ওসি এসকে আবদুল্যা আল সাইদ জানান, গ্রেফতারকৃত সাহেব আলীকে মঙ্গলবার আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। ছাত্রীকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য কুড়িগ্রাম সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
No comments