ভ্রমণ: ঘুরে আসুন কামরাঙ্গীরচর
সপ্তাহের ছয়টি দিন কর্মব্যস্ততায় ডুবে থাকতে হয় আমাদের
শহরের মানুষদের। কর্মব্যস্ত ছয়টি দিনের পরে সবাই চান বাকি একটা দিন একটু
প্রশান্তি।
আর সেই ছুটির দিনে শহরের মধ্যেই কোথাও পরিবারের সবাইকে নিয়ে বেরিয়ে আসতে পারলে আরো ভালো। কিন্তু শহরের ভিড় আর হট্টগোলের ভেতর বেড়ানোর প্রশান্তিটা আর মেলে কোথায়! শহর ছেড়ে দূরে কোথাও যাবেন সে সময়টাও তো নেই, কারণ ছুটি মাত্র একদিনের!

তাই শহরের মধ্যেই মনোরম একটি স্থানের সন্ধান হয়তো অনেকের কাছেই জানা নেই। বলছিলাম রাজধানীর কামরাঙ্গীরচরের কথা। মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশ ও খোলামেলা জায়গা হওয়ায় স্থানটি ধীরে ধীরে অনেকের কাছে বিনোদনের স্থান হয়ে উঠছে।
লালবাগ থেকে দক্ষিণে আর বুড়িগঙ্গা নদীর পশ্চিম মাথায় এটির অবস্থান। সড়কের একটু পর পর রয়েছে বসার স্থান। সেখানে গেলে আপনি পাবেন প্রাকৃতিক আবহওয়া। সামনে বুড়িগঙ্গা নদী, সারি সারি ট্রলার ও নৌকা। এখানে থাকা শত শত ডিঙ্গি নৌকা ভাড়া নিয়ে বুড়িগঙ্গা ভ্রমণেরও সুযোগ রয়েছে।

তাই এসব সৌন্দর্য্য উপভোগে প্রতিদিনই মানুষের ভিড়ে এখন মুখর থাকে এলাকাটি। নগরীর ভেতরে খুব কাছে হওয়ায় স্থানটির প্রতি আগ্রহ বাড়ছে মানুষের।
সকাল ও বৈকালিক ভ্রমণে এখানে আসেন অনেকেই। তবে বিনোদন সুযোগ-সুবিধা গড়ে তোলা হলে এটি হতে পারে সম্ভাবনাময় পর্যটন স্পট- এমনটিই মনে করেন এখানে বেড়াতে আসা মানুষ।

কীভাবে যাবেন : ঢাকার আজিমপুর মেটারনিটি থেকে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় ১৫ থেকে ২০ মিনিটে যাওয়া যাবে। আজিমপুর বা লালবাগ কেল্লা থেকে রিকশায় যাওয়া যাবে কামরাঙ্গীরচরে। এছাড়া সদরঘাট থেকে যেতে চাইলে সদরঘাট-মোহাম্মদপুরের বাসে উঠে লোহার ব্রিজ নামক স্থানে নেমে রিকশায় যাওয়া যাবে।
আর সেই ছুটির দিনে শহরের মধ্যেই কোথাও পরিবারের সবাইকে নিয়ে বেরিয়ে আসতে পারলে আরো ভালো। কিন্তু শহরের ভিড় আর হট্টগোলের ভেতর বেড়ানোর প্রশান্তিটা আর মেলে কোথায়! শহর ছেড়ে দূরে কোথাও যাবেন সে সময়টাও তো নেই, কারণ ছুটি মাত্র একদিনের!
তাই শহরের মধ্যেই মনোরম একটি স্থানের সন্ধান হয়তো অনেকের কাছেই জানা নেই। বলছিলাম রাজধানীর কামরাঙ্গীরচরের কথা। মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশ ও খোলামেলা জায়গা হওয়ায় স্থানটি ধীরে ধীরে অনেকের কাছে বিনোদনের স্থান হয়ে উঠছে।
লালবাগ থেকে দক্ষিণে আর বুড়িগঙ্গা নদীর পশ্চিম মাথায় এটির অবস্থান। সড়কের একটু পর পর রয়েছে বসার স্থান। সেখানে গেলে আপনি পাবেন প্রাকৃতিক আবহওয়া। সামনে বুড়িগঙ্গা নদী, সারি সারি ট্রলার ও নৌকা। এখানে থাকা শত শত ডিঙ্গি নৌকা ভাড়া নিয়ে বুড়িগঙ্গা ভ্রমণেরও সুযোগ রয়েছে।
তাই এসব সৌন্দর্য্য উপভোগে প্রতিদিনই মানুষের ভিড়ে এখন মুখর থাকে এলাকাটি। নগরীর ভেতরে খুব কাছে হওয়ায় স্থানটির প্রতি আগ্রহ বাড়ছে মানুষের।
সকাল ও বৈকালিক ভ্রমণে এখানে আসেন অনেকেই। তবে বিনোদন সুযোগ-সুবিধা গড়ে তোলা হলে এটি হতে পারে সম্ভাবনাময় পর্যটন স্পট- এমনটিই মনে করেন এখানে বেড়াতে আসা মানুষ।
কীভাবে যাবেন : ঢাকার আজিমপুর মেটারনিটি থেকে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় ১৫ থেকে ২০ মিনিটে যাওয়া যাবে। আজিমপুর বা লালবাগ কেল্লা থেকে রিকশায় যাওয়া যাবে কামরাঙ্গীরচরে। এছাড়া সদরঘাট থেকে যেতে চাইলে সদরঘাট-মোহাম্মদপুরের বাসে উঠে লোহার ব্রিজ নামক স্থানে নেমে রিকশায় যাওয়া যাবে।
Post Comment
No comments