নির্বাচন কমিশনে ৮ দফা প্রস্তাব পেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্যপরিষদের
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম
নুরুল হুদার কাছে ৮ দফা দাবিসংবলিত প্রস্তাব পেশ করেছে বাংলাদেশ হিন্দু
বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্যপরিষদ। গতকাল নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক
বৈঠকে এসব দাবি পেশ করা হয়।
দাবির মধ্যে রয়েছেÑ নির্বাচন কমিশনকে অধিকতর শক্তিশালী ও প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ, নির্বাচনী ব্যালটে ‘না’ ভোটের ব্যবস্থাকরণ, নির্বাচনী প্রচারণায় ধর্ম ও সাম্প্রদায়িকতার ব্যবহার এবং সব ধর্মীয় উপাসনালয়কে নির্বাচনী প্রচারকাজে ব্যবহার নিষিদ্ধকরণ, ধর্মীয় বিদ্বেষমূলক বক্তব্য, বিবৃতি বা এ ধরনের যাবতীয় প্রচারণাকে বিশেষ ক্ষমতা আইনের ২ ধারায় ক্ষতিকর কার্য হিসেবে গণ্যে শাস্তিমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ ও একই সাথে তাৎক্ষণিকভাবে দায়ী ব্যক্তিদের প্রার্থিতা বাতিলকরণ, নির্বাচনের পূর্বাপর সময়কালে ধর্মীয়-জাতিগত সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ ও আইনশৃঙ্খলাজনিত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সংখ্যালঘু অধ্যুষিত এলাকাগুলোকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ এলাকা হিসেবে চিহ্নিত করে পুলিশ, আনসার প্রভৃতি মোতায়েনের পাশাপাশি র্যাব, বিডিআরের নিয়মিত টহলদানের এবং সেনাবাহিনীকে স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে মোতায়েনের, সংখ্যালঘু নিরাপত্তায় গৃহীত যাবতীয় পদক্ষেপের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সকলকে অবহিতকরণ, রেডিও ও টেলিভিশনের মাধ্যমে তা জনগণের জ্ঞাতার্থে প্রচারকরণ, ধর্র্মীয়-জাতিগত সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন সুনিশ্চিত করার লক্ষ্যে তৃণমূল থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত সব রাজনৈতিক দলের কাঠামোতে অন্যূন ২০ শতাংশ সংখ্যালঘু প্রতিনিধিত্ব গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশে সংযোজন এবং যুক্ত নির্বাচনের ভিত্তিতে সংসদে সংখ্যালঘুদের জন্য ৬০টি আসন সংরক্ষণের উদ্যোগ গ্রহণ।
গতকাল নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ছাড়াও নির্বাচন কমিশনার মো: রফিকুল ইসলাম, বেগম কবিতা খানম ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব:) শাহাদাত হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
এ দিকে ঐক্যপরিষদের প্রতিনিধিদলে ছিলেনÑ হিউবার্ট গোমেজ, অ্যাডভোকেট রানা দাশগুপ্ত, অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, নির্মল রোজারিও, সাবেক জেলা প্রশাসক দেবাশীষ নাগ, মনীন্দ্র কুমার নাথ, জয়ন্ত কুমার দেব, অ্যাডভোকেট তাপস কুমার পাল, নির্মল কুমার চ্যাটার্জী ও ভিক্ষু সুনন্দপ্রিয়।
দাবির মধ্যে রয়েছেÑ নির্বাচন কমিশনকে অধিকতর শক্তিশালী ও প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ, নির্বাচনী ব্যালটে ‘না’ ভোটের ব্যবস্থাকরণ, নির্বাচনী প্রচারণায় ধর্ম ও সাম্প্রদায়িকতার ব্যবহার এবং সব ধর্মীয় উপাসনালয়কে নির্বাচনী প্রচারকাজে ব্যবহার নিষিদ্ধকরণ, ধর্মীয় বিদ্বেষমূলক বক্তব্য, বিবৃতি বা এ ধরনের যাবতীয় প্রচারণাকে বিশেষ ক্ষমতা আইনের ২ ধারায় ক্ষতিকর কার্য হিসেবে গণ্যে শাস্তিমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ ও একই সাথে তাৎক্ষণিকভাবে দায়ী ব্যক্তিদের প্রার্থিতা বাতিলকরণ, নির্বাচনের পূর্বাপর সময়কালে ধর্মীয়-জাতিগত সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ ও আইনশৃঙ্খলাজনিত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সংখ্যালঘু অধ্যুষিত এলাকাগুলোকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ এলাকা হিসেবে চিহ্নিত করে পুলিশ, আনসার প্রভৃতি মোতায়েনের পাশাপাশি র্যাব, বিডিআরের নিয়মিত টহলদানের এবং সেনাবাহিনীকে স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে মোতায়েনের, সংখ্যালঘু নিরাপত্তায় গৃহীত যাবতীয় পদক্ষেপের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সকলকে অবহিতকরণ, রেডিও ও টেলিভিশনের মাধ্যমে তা জনগণের জ্ঞাতার্থে প্রচারকরণ, ধর্র্মীয়-জাতিগত সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন সুনিশ্চিত করার লক্ষ্যে তৃণমূল থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত সব রাজনৈতিক দলের কাঠামোতে অন্যূন ২০ শতাংশ সংখ্যালঘু প্রতিনিধিত্ব গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশে সংযোজন এবং যুক্ত নির্বাচনের ভিত্তিতে সংসদে সংখ্যালঘুদের জন্য ৬০টি আসন সংরক্ষণের উদ্যোগ গ্রহণ।
গতকাল নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ছাড়াও নির্বাচন কমিশনার মো: রফিকুল ইসলাম, বেগম কবিতা খানম ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব:) শাহাদাত হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
এ দিকে ঐক্যপরিষদের প্রতিনিধিদলে ছিলেনÑ হিউবার্ট গোমেজ, অ্যাডভোকেট রানা দাশগুপ্ত, অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, নির্মল রোজারিও, সাবেক জেলা প্রশাসক দেবাশীষ নাগ, মনীন্দ্র কুমার নাথ, জয়ন্ত কুমার দেব, অ্যাডভোকেট তাপস কুমার পাল, নির্মল কুমার চ্যাটার্জী ও ভিক্ষু সুনন্দপ্রিয়।
No comments