হৃদয়ের বিয়ে ও সুজানার বক্তব্য
‘আমি
আগে থেকেই জানতাম এই বিয়ের কথা। কয়েক মাস ধরে এই মেয়ের সঙ্গে সে প্রেম
করছে। বিয়ে যেহেতু তারা করেছে, এখন আমার একটাই চাওয়া, হৃদয় যেন তার বউয়ের
সঙ্গে সৎ থাকে। নতুন জীবন শুরুর প্রথম থেকেই বউয়ের কাছ থেকে যেন কোনো কিছু
না লুকায়।’ বললেন মডেল ও অভিনয়শিল্পী এবং হৃদয় খানের সাবেক স্ত্রী সুজানা
জাফর। তিনি এখন আছেন ইতালির পার্লিমোতে। আজ বুধবার সকালে সেখান থেকে প্রথম
আলোকে বললেন তিনি।
গতকাল মঙ্গলবার বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে হৃদয় খানের তৃতীয় বিয়ের খবর প্রকাশিত হয়। প্রথম আলোর সঙ্গে আলাপে বিয়ে প্রসঙ্গে হৃদয় খান বলেন, ‘হুমায়রা আমার স্কুলের বন্ধু। আমরা একসঙ্গে ও লেভেল করেছি। মাঝে অনেক দিন যোগাযোগ ছিল না। গত বছর ওর সঙ্গে আবার যোগাযোগ হয়। আমরা বিয়ের কথা ভেবেছি কিছুদিন আগে। তখন বাসা থেকেও আমার বিয়ের জন্য পাত্রী দেখা হচ্ছিল। এরপর মা-বাবাকে হুমায়রার কথা জানিয়েছি।’
চার বছরের পরিচয়ের পর সুজানা ও হৃদয় ২০১৪ সালের আগস্টে একেবারে ঘরোয়া পরিবেশে বিয়ে করেন। সংসার শুরুর মাস তিনেকের মাথায় তাঁদের মধ্য মনোমালিন্য শুরু হয়। আট মাসের মাথায় তাঁরা বিবাহবিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নেন।
সুজানা বলেন, ‘আমি দেখেছি, প্রেম ও বিয়ের আগে হৃদয় তাঁর ভালোবাসার মানুষটির প্রতি খুব সিরিয়াস থাকে। সব ধ্যানজ্ঞান সেই ভালোবাসার মানুষকে ঘিরে। এরপর কেমন যেন বদলে যেতে থাকে। তাই আমি বলব, হৃদয় যেন ভবিষ্যতে আর কোনো ভুল না করে। সংসার ও সংসারের মানুষটির সম্পর্কের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়। মন থেকে চাইব ওরা ভালো থাকুক। এরপর যেন আর কোনো বিয়ের খবর শুনতে না হয়।’
গতকাল মঙ্গলবার বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে হৃদয় খানের তৃতীয় বিয়ের খবর প্রকাশিত হয়। প্রথম আলোর সঙ্গে আলাপে বিয়ে প্রসঙ্গে হৃদয় খান বলেন, ‘হুমায়রা আমার স্কুলের বন্ধু। আমরা একসঙ্গে ও লেভেল করেছি। মাঝে অনেক দিন যোগাযোগ ছিল না। গত বছর ওর সঙ্গে আবার যোগাযোগ হয়। আমরা বিয়ের কথা ভেবেছি কিছুদিন আগে। তখন বাসা থেকেও আমার বিয়ের জন্য পাত্রী দেখা হচ্ছিল। এরপর মা-বাবাকে হুমায়রার কথা জানিয়েছি।’
চার বছরের পরিচয়ের পর সুজানা ও হৃদয় ২০১৪ সালের আগস্টে একেবারে ঘরোয়া পরিবেশে বিয়ে করেন। সংসার শুরুর মাস তিনেকের মাথায় তাঁদের মধ্য মনোমালিন্য শুরু হয়। আট মাসের মাথায় তাঁরা বিবাহবিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নেন।
সুজানা বলেন, ‘আমি দেখেছি, প্রেম ও বিয়ের আগে হৃদয় তাঁর ভালোবাসার মানুষটির প্রতি খুব সিরিয়াস থাকে। সব ধ্যানজ্ঞান সেই ভালোবাসার মানুষকে ঘিরে। এরপর কেমন যেন বদলে যেতে থাকে। তাই আমি বলব, হৃদয় যেন ভবিষ্যতে আর কোনো ভুল না করে। সংসার ও সংসারের মানুষটির সম্পর্কের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়। মন থেকে চাইব ওরা ভালো থাকুক। এরপর যেন আর কোনো বিয়ের খবর শুনতে না হয়।’
No comments