কৈশোরেই কোটিপতি তারকারা
কত
কাঠখড় পুড়িয়ে, চুল পাকিয়ে একেকজন তারকা বনেন। বয়স পেরিয়ে গেছে কত। ভালো
অঙ্কের অর্থ উপার্জন করতে বুড়ো হয়ে যেতে হচ্ছে অনেককে। হলিউডে এমন তারকাদের
সংখ্যাই বেশি। তাই তাঁদের গল্পটা আজ থাক। এঁদের মাঝে সংখ্যালঘু হয়ে থাকে
যারা, তারা কিশোর। উচ্ছল, চঞ্চল, উদ্যমী। অবাক করা ব্যাপার, এত অল্প বয়সেই
বছরে লাখ লাখ টাকা উপার্জন করে তারা। কীভাবে? সেটা তালিকা দেখলেই বোঝা যায়।
১৩ থেকে ১৯ বছরের এই ‘ধনী’ তারকাদের তালিকাটা এখানে দেওয়া হলো।
বেলা থর্ন: গান আর অভিনয়—দুটিতেই পারদর্শী বেলা থর্ন। মঞ্চ, বড় পর্দা, ছোট পর্দা—সবখানে বিচরণ তাঁর। কিশোর শিল্পী হিসেবে পেয়েছেন অনেক মনোনয়ন আর পুরস্কার। ২০০৩ সালে ‘স্টাক অন ইউ’ ছবি দিয়ে তাঁর ক্যারিয়ার শুরু হয়। উনিশ বছরেই বার্ষিক আয় ৩৫ লাখ মার্কিন ডলার।
জ্যাকি ইভানকো: জ্যাকি ইভানকো ১৭ বছর বয়সী মার্কিন গায়িকা। এই কম বয়সেই তার আয় ৪০ লাখ মার্কিন ডলার। গানের প্রেমে পড়ে যাওয়া জ্যাকি এখন গানকে বানিয়ে ফেলেছে ধ্যানজ্ঞান। মাত্র ১০ বছর বয়সে ‘আমেরিকা’স গট ট্যালেন্ট’ প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে দৃষ্টি কেড়েছে পুরো বিশ্বের। আহা, কী তার সুমধুর কণ্ঠ। ইদানীং মেধা দেখাচ্ছে অভিনয় আর মডেলিংয়েও।
উইলো স্মিথ: হলিউড তারকা দম্পতি উইল স্মিথ আর জাডা পিঙ্কেট স্মিথের ষোড়শী কন্যাকে নতুন করে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার কিছু নেই। ২০০৭ সালে ছোট্ট উইলো বাবার সঙ্গে অভিনয়ে নামে ‘আই অ্যাম লেজেন্ড’ ছবি দিয়ে। গানে যেন তুড়ি দিয়েই খ্যাতি লাভ করে সে, ২০১০ সালে যখন প্রকাশ করে তার একক গান ‘হুইপ মাই হেয়ার’। উইলোর আয়ও ৪০ লাখ মার্কিন ডলার।
এল ফ্যানিং: ১৯ বছরের অভিনেত্রী এল ফ্যানিংয়ের আয় ৫০ লাখ মার্কিন ডলার। তাঁর বড় বোন ডাকোটা ফ্যানিংও একসময় ছিলেন কিশোর তারকা। এখন অবশ্য তিনি প্রাপ্তবয়স্ক অভিনেত্রী। সে যাক। বড় বোনের জন্য নয়, নিজের অবস্থান নিজেই তৈরি করেছেন এল। মাত্র তিন বছর বয়সে ২০০১ সালে ‘আই অ্যাম স্যাম’ ছবি দিয়ে যাত্রা শুরু হয় তাঁর। ‘ড্যাডি ডে কেয়ার’, ‘ডেজা ভু’, ‘দ্য কিউরিয়াস কেস অব বেঞ্জামিন বাটন’ প্রভৃতি সফল ছবিতে দেখা গেছে এলকে।
জাডেন স্মিথ: ছোট বোন উইলোর চেয়েও বেশি অর্থ আয় করেন জাডেন স্মিথ। ১৯ বছরের এই অভিনেতার আয় ৮০ লাখ মার্কিন ডলার। সে-ও বাবা উইল স্মিথের সঙ্গে অভিনয় জীবন শুরু করে। ২০০৬ সালে ‘দ্য পারসুট অব হ্যাপিনেস’ ছবি দিয়ে। আবেগপ্রবণ সেই ছবিতে ছোট্ট জাডেনের কষ্ট দেখে কে না কেঁদেছে! গানেও কিন্তু কম যায় না জাডেন। জাস্টিন বিবারের সঙ্গে একই মঞ্চে গেয়েছে র্যাপ।
রিকো রদ্রিগেজ: সব কিশোরদের চেয়ে সবচেয়ে বেশি আয় ১৯ বছর বয়সী অভিনেতা রিকো রদ্রিগেজের। তাঁর আয় ৯০ লাখ মার্কিন ডলার। কোটিতে পৌঁছাতে খুব বেশি দেরি নেই। রিকোর সুখ্যাতি হয়েছে ‘মডার্ন ফ্যামিলি’ টিভি সিরিজ দিয়ে। এই সিরিজে অভিনয় করে রিকো ঝোলায় ভরেছে অনেক পুরস্কার। এ ছাড়া বড় পর্দাতেও কাজ করেছে সে। যেমন ‘এপিক মুভি’, ‘ওপোসিট ডে’, ‘দ্য মাপেটস’ ইত্যাদি।
বেলা থর্ন: গান আর অভিনয়—দুটিতেই পারদর্শী বেলা থর্ন। মঞ্চ, বড় পর্দা, ছোট পর্দা—সবখানে বিচরণ তাঁর। কিশোর শিল্পী হিসেবে পেয়েছেন অনেক মনোনয়ন আর পুরস্কার। ২০০৩ সালে ‘স্টাক অন ইউ’ ছবি দিয়ে তাঁর ক্যারিয়ার শুরু হয়। উনিশ বছরেই বার্ষিক আয় ৩৫ লাখ মার্কিন ডলার।
জ্যাকি ইভানকো: জ্যাকি ইভানকো ১৭ বছর বয়সী মার্কিন গায়িকা। এই কম বয়সেই তার আয় ৪০ লাখ মার্কিন ডলার। গানের প্রেমে পড়ে যাওয়া জ্যাকি এখন গানকে বানিয়ে ফেলেছে ধ্যানজ্ঞান। মাত্র ১০ বছর বয়সে ‘আমেরিকা’স গট ট্যালেন্ট’ প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে দৃষ্টি কেড়েছে পুরো বিশ্বের। আহা, কী তার সুমধুর কণ্ঠ। ইদানীং মেধা দেখাচ্ছে অভিনয় আর মডেলিংয়েও।
উইলো স্মিথ: হলিউড তারকা দম্পতি উইল স্মিথ আর জাডা পিঙ্কেট স্মিথের ষোড়শী কন্যাকে নতুন করে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার কিছু নেই। ২০০৭ সালে ছোট্ট উইলো বাবার সঙ্গে অভিনয়ে নামে ‘আই অ্যাম লেজেন্ড’ ছবি দিয়ে। গানে যেন তুড়ি দিয়েই খ্যাতি লাভ করে সে, ২০১০ সালে যখন প্রকাশ করে তার একক গান ‘হুইপ মাই হেয়ার’। উইলোর আয়ও ৪০ লাখ মার্কিন ডলার।
এল ফ্যানিং: ১৯ বছরের অভিনেত্রী এল ফ্যানিংয়ের আয় ৫০ লাখ মার্কিন ডলার। তাঁর বড় বোন ডাকোটা ফ্যানিংও একসময় ছিলেন কিশোর তারকা। এখন অবশ্য তিনি প্রাপ্তবয়স্ক অভিনেত্রী। সে যাক। বড় বোনের জন্য নয়, নিজের অবস্থান নিজেই তৈরি করেছেন এল। মাত্র তিন বছর বয়সে ২০০১ সালে ‘আই অ্যাম স্যাম’ ছবি দিয়ে যাত্রা শুরু হয় তাঁর। ‘ড্যাডি ডে কেয়ার’, ‘ডেজা ভু’, ‘দ্য কিউরিয়াস কেস অব বেঞ্জামিন বাটন’ প্রভৃতি সফল ছবিতে দেখা গেছে এলকে।
জাডেন স্মিথ: ছোট বোন উইলোর চেয়েও বেশি অর্থ আয় করেন জাডেন স্মিথ। ১৯ বছরের এই অভিনেতার আয় ৮০ লাখ মার্কিন ডলার। সে-ও বাবা উইল স্মিথের সঙ্গে অভিনয় জীবন শুরু করে। ২০০৬ সালে ‘দ্য পারসুট অব হ্যাপিনেস’ ছবি দিয়ে। আবেগপ্রবণ সেই ছবিতে ছোট্ট জাডেনের কষ্ট দেখে কে না কেঁদেছে! গানেও কিন্তু কম যায় না জাডেন। জাস্টিন বিবারের সঙ্গে একই মঞ্চে গেয়েছে র্যাপ।
রিকো রদ্রিগেজ: সব কিশোরদের চেয়ে সবচেয়ে বেশি আয় ১৯ বছর বয়সী অভিনেতা রিকো রদ্রিগেজের। তাঁর আয় ৯০ লাখ মার্কিন ডলার। কোটিতে পৌঁছাতে খুব বেশি দেরি নেই। রিকোর সুখ্যাতি হয়েছে ‘মডার্ন ফ্যামিলি’ টিভি সিরিজ দিয়ে। এই সিরিজে অভিনয় করে রিকো ঝোলায় ভরেছে অনেক পুরস্কার। এ ছাড়া বড় পর্দাতেও কাজ করেছে সে। যেমন ‘এপিক মুভি’, ‘ওপোসিট ডে’, ‘দ্য মাপেটস’ ইত্যাদি।
No comments