যে চুল বাঁধে, সে রাঁধেও
যে রাঁধে, সে চুলও বাঁধে।’ কিন্তু যাঁদের
কাজ রান্না করা না, তাঁরা কি আসলে রাঁধতে জানেন? এই যেমন ধরুন, তারকারা।
তাঁদের নিশ্চয়ই ফুরসত মেলে না রান্না করার। সময়ই তো নেই! ভুল হলো, যাঁরা
রান্না করতে ভালোবাসেন তাঁরা ঠিকই সময় বের করে হেঁশেলে ঢুকে পড়েন।
হলিউড-বলিউডের অনেক তারকা আছেন যাঁরা অভিনয়ের কাজটা শেষ করে বাড়ি ফিরে
নিজের পছন্দের খাবার নিজেই রাঁধতে ভালোবাসেন। দেখে নিন কারা তাঁরা
অক্ষয় কুমার
বলিউডের এই তারকা কিন্তু নিজ হেঁশেলের যেনতেন রাঁধুনি নন। অভিনেতার পাশাপাশি অক্ষয় কুমার একজন রন্ধনশিল্পীও। উপস্থাপক ও বিচারক হিসেবে ছিলেন ‘মাস্টারশেফ ইন্ডিয়া’-র প্রথম মৌসুমে। বলিউডে তারকাখ্যাতি লাভের আরও আগে থেকে রান্নাবান্নায় পারদর্শী তিনি। অনেকেই জানেন, তিনি ঢাকাতে একটি হোটেলে কাজ করেছেন। রান্নার কাজ করেছেন থাইল্যান্ডেও। ভালোবাসেন থাই ও জাপানি খাবার রান্না করতে।
দীপিকা পাড়ুকোন
শুধু অভিনয় কিংবা বাবার মতো টেনিস খেলাকে ভালোবাসেন না দীপিকা পাড়ুকোন। মায়ের মতো রান্না করতেও ভালোবাসেন। মায়ের কাছ থেকে শিখেছেন নানা ধরনের রান্না। সুযোগ পেলেই নাড়েন খুন্তি। কর্ণাটকের ঐতিহ্যবাহী রসম, ইডলি ভালো রাঁধেন। বেকিং করতে বেশি ভালো লাগে তাঁর।
শিল্পা শেঠি কুন্দ্র
পর্দার বাইরে কোটিপতি ব্যবসায়ীর স্ত্রী শিল্পা শেঠি কুন্দ্র। বাড়িতে বাবুর্চি পোষার জন্য অর্থের অভাব নেই তাঁর। তবু শখের বসে রান্নাঘরে ঢুকে পড়েন তিনি। নিজেকে গৃহিণী হিসেবে স্বয়ংসম্পূর্ণ মনে করেন শিল্পা। মা হিসেবে তো কঠোর পরিশ্রম করছেনই, রান্না করেও নিজের এই পূর্ণতা লাভ করেছেন।
স্কারলেট জোহানসন
বেশ কয়েক বছর আগে রান্নাবান্নার প্রতি নিজের প্রেমের কথা জানান হলিউড সুন্দরী স্কারলেট জোহানসন। ‘ইন স্টাইল ম্যাগাজিন’কে তিনি বলেন, ‘আমি একা একা রান্না করতে ভালোবাসি। এটা আমার কাছে ওষুধের মতো কাজ করে।’ প্যারিসে ‘ইয়ামি পপ’ নামে তাঁর একটি পপকর্ন স্টোর আছে। মাঝেমধ্যে নিজেই সেখানে পপকর্ন ভাজেন। গত বছর স্টোরটির উদ্বোধনীতে নিজ হাতে পপকর্ন পরিবেশন করেছেন ‘দ্য অ্যাভেঞ্জার্স’ তারকা।
এমা স্টোন
অস্কার পেয়েছেন বলে কি ঘরের কাজে মন দিতে পারবেন না? খুব পারেন এমা স্টোন। রান্না করতে ভীষণ ভালোবাসেন তিনি। বেকিংয়েও কম যান না। তাই নিজের একটি বেকারি দোকান খোলার ইচ্ছা আছে ‘লা লা ল্যান্ড’ তারকার। অভিনয় শুরুর আগে তিনি যখন প্রথম লস অ্যাঞ্জেলেসে আসেন তখন কাজ করতেন ‘থ্রি ডগ বেকারি’ নামে একটি বেকারির দোকানে। সেটা কিন্তু কুকুরদের খাবারের দোকান! মনে হয় সেখান থেকেই এমার বেকিংয়ের প্রতি ভালোবাসা জন্মেছে।
জুলিয়া রবার্টস
‘প্রিটি ওম্যান’ শুধু দেখতেই সুন্দর না, রান্নাও সুন্দরভাবে করেন। বছরের যেকোনো সময় যেকোনো রান্না করতে কোনো অসুবিধা নেই জুলিয়া রবার্টসের। তবে পুর ভরা কোনো নাশতা বানাতে খুব ভালোবাসেন তিনি। তাঁর সন্তানেরা মায়ের রান্না এতই পছন্দ করে যে মাকে বলেছে রেস্তোরাঁ খুলতে। জুলিয়া জানান সন্তানদের জন্য ‘ভালোবাসা দিয়ে’ রান্না করেন সবকিছু।
সূত্র: ইন্দাবা, স্টাইলিশ পাই, র্যংকার, দ্য টেলিগ্রাফ, হ্যালো গিগলস, পিপল।
অক্ষয় কুমার
বলিউডের এই তারকা কিন্তু নিজ হেঁশেলের যেনতেন রাঁধুনি নন। অভিনেতার পাশাপাশি অক্ষয় কুমার একজন রন্ধনশিল্পীও। উপস্থাপক ও বিচারক হিসেবে ছিলেন ‘মাস্টারশেফ ইন্ডিয়া’-র প্রথম মৌসুমে। বলিউডে তারকাখ্যাতি লাভের আরও আগে থেকে রান্নাবান্নায় পারদর্শী তিনি। অনেকেই জানেন, তিনি ঢাকাতে একটি হোটেলে কাজ করেছেন। রান্নার কাজ করেছেন থাইল্যান্ডেও। ভালোবাসেন থাই ও জাপানি খাবার রান্না করতে।
দীপিকা পাড়ুকোন
শুধু অভিনয় কিংবা বাবার মতো টেনিস খেলাকে ভালোবাসেন না দীপিকা পাড়ুকোন। মায়ের মতো রান্না করতেও ভালোবাসেন। মায়ের কাছ থেকে শিখেছেন নানা ধরনের রান্না। সুযোগ পেলেই নাড়েন খুন্তি। কর্ণাটকের ঐতিহ্যবাহী রসম, ইডলি ভালো রাঁধেন। বেকিং করতে বেশি ভালো লাগে তাঁর।
শিল্পা শেঠি কুন্দ্র
পর্দার বাইরে কোটিপতি ব্যবসায়ীর স্ত্রী শিল্পা শেঠি কুন্দ্র। বাড়িতে বাবুর্চি পোষার জন্য অর্থের অভাব নেই তাঁর। তবু শখের বসে রান্নাঘরে ঢুকে পড়েন তিনি। নিজেকে গৃহিণী হিসেবে স্বয়ংসম্পূর্ণ মনে করেন শিল্পা। মা হিসেবে তো কঠোর পরিশ্রম করছেনই, রান্না করেও নিজের এই পূর্ণতা লাভ করেছেন।
স্কারলেট জোহানসন
বেশ কয়েক বছর আগে রান্নাবান্নার প্রতি নিজের প্রেমের কথা জানান হলিউড সুন্দরী স্কারলেট জোহানসন। ‘ইন স্টাইল ম্যাগাজিন’কে তিনি বলেন, ‘আমি একা একা রান্না করতে ভালোবাসি। এটা আমার কাছে ওষুধের মতো কাজ করে।’ প্যারিসে ‘ইয়ামি পপ’ নামে তাঁর একটি পপকর্ন স্টোর আছে। মাঝেমধ্যে নিজেই সেখানে পপকর্ন ভাজেন। গত বছর স্টোরটির উদ্বোধনীতে নিজ হাতে পপকর্ন পরিবেশন করেছেন ‘দ্য অ্যাভেঞ্জার্স’ তারকা।
এমা স্টোন
অস্কার পেয়েছেন বলে কি ঘরের কাজে মন দিতে পারবেন না? খুব পারেন এমা স্টোন। রান্না করতে ভীষণ ভালোবাসেন তিনি। বেকিংয়েও কম যান না। তাই নিজের একটি বেকারি দোকান খোলার ইচ্ছা আছে ‘লা লা ল্যান্ড’ তারকার। অভিনয় শুরুর আগে তিনি যখন প্রথম লস অ্যাঞ্জেলেসে আসেন তখন কাজ করতেন ‘থ্রি ডগ বেকারি’ নামে একটি বেকারির দোকানে। সেটা কিন্তু কুকুরদের খাবারের দোকান! মনে হয় সেখান থেকেই এমার বেকিংয়ের প্রতি ভালোবাসা জন্মেছে।
জুলিয়া রবার্টস
‘প্রিটি ওম্যান’ শুধু দেখতেই সুন্দর না, রান্নাও সুন্দরভাবে করেন। বছরের যেকোনো সময় যেকোনো রান্না করতে কোনো অসুবিধা নেই জুলিয়া রবার্টসের। তবে পুর ভরা কোনো নাশতা বানাতে খুব ভালোবাসেন তিনি। তাঁর সন্তানেরা মায়ের রান্না এতই পছন্দ করে যে মাকে বলেছে রেস্তোরাঁ খুলতে। জুলিয়া জানান সন্তানদের জন্য ‘ভালোবাসা দিয়ে’ রান্না করেন সবকিছু।
সূত্র: ইন্দাবা, স্টাইলিশ পাই, র্যংকার, দ্য টেলিগ্রাফ, হ্যালো গিগলস, পিপল।
No comments