কনস্টেবলের সঙ্গে পালিয়েছে ধর্ষকগুরুর কন্যা, সহযোগী গ্রেফতার
ভারতের আলোচিত ধর্ষকগুরু ডেরা সাচ্চা সৌধাপ্রধান গুরমিত রাম রহিম সিংয়ের
পালিত কন্যা হানিপ্রিত ইনসান ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি করেছে
পুলিশ।
হানিপ্রিত দেশ ছেড়ে পালাতে পারেন সন্দেহে নেপাল সীমান্তে নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।
তবে এরই মধ্যে গুজব ছড়িয়ে পড়েছে, ধর্ষকগুরুর ঘনিষ্ঠ সহযোগী এ পালিত কন্যা পুলিশের এক কনস্টেবলের সঙ্গে পালিয়ে গেছেন।
এদিকে হানিপ্রিতকে সহযোগিতা করার অভিযোগে সতপাল সিংহ নামে এক ক্যামিস্টকে গ্রেফতার করেছে পুলিশের বিশেষ তদন্ত দল। সোমবার হরিয়ানার পঞ্চকুলা জেলা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
পঞ্চকুলার সেক্টরে টোয়েন্টিতে সতপালের ওষুধের দোকান রয়েছে। ২৫ আগস্ট ধর্ষকগুরু গুরমিতকে ধর্ষণ মামলায় দোষী সাব্যস্ত করার পর হরিয়ানাজুড়ে তাণ্ডব চালানোর পেছনে তার ভূমিকা ছিল বলে দাবি করেছে পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, সতপালকে গ্রেফতারের পর জিজ্ঞাসাবাদ করে হানিপ্রিতের খোঁজ পাওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। এ জন্য তার মোবাইল ফোন, ল্যাপটপও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
এদিকে সামাজিকমাধ্যমে হানিপ্রিত স্বাক্ষরিত একটি চিঠি ছড়িয়ে পড়েছে। গত ২৫ আগস্ট লেখা এ চিঠিতে বলা হয়েছে, ফতেহাবাদের পুলিশ কনস্টেবল বিকাশের সঙ্গে হানিপ্রিত যাচ্ছেন।
এদিন পঞ্চকুলার আদালতে ধর্ষকগুরুকে দোষী সাব্যস্ত করেন আদালত। তাকে হেলিকপ্টারে করে রোহতক জেলার কারাগারে নিয়ে যাওয়ার সময় পাশেই বসেছিলেন হানিপ্রিত। তবে এরপর আর তার কোনো হদিস নেই।
পুলিশ হানিপ্রিতের চিঠিকে ভুয়া বলে ধারণা করছে। তবে চিঠিটি প্রকাশ্যে আসার পর থেকে তার নাম আর মুখে আনছেন না ধর্ষকগুরু। অথচ কয়েকদিন আগেই তাকে নিজের কাছে রাখার আবেদন করেছিলেন গুরমিত।
তবে এরই মধ্যে গুজব ছড়িয়ে পড়েছে, ধর্ষকগুরুর ঘনিষ্ঠ সহযোগী এ পালিত কন্যা পুলিশের এক কনস্টেবলের সঙ্গে পালিয়ে গেছেন।
এদিকে হানিপ্রিতকে সহযোগিতা করার অভিযোগে সতপাল সিংহ নামে এক ক্যামিস্টকে গ্রেফতার করেছে পুলিশের বিশেষ তদন্ত দল। সোমবার হরিয়ানার পঞ্চকুলা জেলা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
পঞ্চকুলার সেক্টরে টোয়েন্টিতে সতপালের ওষুধের দোকান রয়েছে। ২৫ আগস্ট ধর্ষকগুরু গুরমিতকে ধর্ষণ মামলায় দোষী সাব্যস্ত করার পর হরিয়ানাজুড়ে তাণ্ডব চালানোর পেছনে তার ভূমিকা ছিল বলে দাবি করেছে পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, সতপালকে গ্রেফতারের পর জিজ্ঞাসাবাদ করে হানিপ্রিতের খোঁজ পাওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। এ জন্য তার মোবাইল ফোন, ল্যাপটপও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
এদিকে সামাজিকমাধ্যমে হানিপ্রিত স্বাক্ষরিত একটি চিঠি ছড়িয়ে পড়েছে। গত ২৫ আগস্ট লেখা এ চিঠিতে বলা হয়েছে, ফতেহাবাদের পুলিশ কনস্টেবল বিকাশের সঙ্গে হানিপ্রিত যাচ্ছেন।
এদিন পঞ্চকুলার আদালতে ধর্ষকগুরুকে দোষী সাব্যস্ত করেন আদালত। তাকে হেলিকপ্টারে করে রোহতক জেলার কারাগারে নিয়ে যাওয়ার সময় পাশেই বসেছিলেন হানিপ্রিত। তবে এরপর আর তার কোনো হদিস নেই।
পুলিশ হানিপ্রিতের চিঠিকে ভুয়া বলে ধারণা করছে। তবে চিঠিটি প্রকাশ্যে আসার পর থেকে তার নাম আর মুখে আনছেন না ধর্ষকগুরু। অথচ কয়েকদিন আগেই তাকে নিজের কাছে রাখার আবেদন করেছিলেন গুরমিত।
No comments