আশুলিয়ায় নারীর ৩৮ টুকরো মরদেহ উদ্ধার
আশুলিয়ার জামগড়া এলাকায় ড্রামের ভিতর থেকে অজ্ঞাত নারীর ৩৮ টুকরা লাশ
উদ্ধার করেছে পুলিশ। তবে প্রাথমিকবাবে মৃত নারীর বিস্তারিত পরিচয় পাওয়া
যায়নি।
শুক্রবার রাত পৌনে দশটার দিকে আশুলিয়ার জামগড়া এলাকার প্রবাসী মাসুদ মিয়ার ভাড়া বাসার একটি কক্ষ থেকে অজ্ঞাত নারীর দেহের অংশ গুলো পাওয়া যায়। স্থানীয়রা জানান, মাসুদ মিয়ার ভাড়া বাসার একটি কক্ষ গত দুদিন ধরে বন্ধ রয়েছে। আজকে রাতে সে কক্ষ থেকে পঁচা দুর্গন্ধ বের হলে প্রতিবেশীদের সন্দেহ হয়। এসময় স্থানীয়রা থানায় খবর দিলে পুলিশ এসে দড়জা ভেঙে ভিতরে প্রবেশ করে। পরে একটি ড্রামের ভিতর থেকে অজ্ঞাত এক নারীর ৩৮ টুকরা অর্ধগলিত মৃতদেহ উদ্ধার করে।
আশুলিয়া থানার উপ পরিদর্শক (এসআই) মলয় কুমার সাহা খবর পেয়ে একটি ড্রামের ভিতর থেকে অর্ধগলিত ৩৫ টুকরা মৃতদেহ উদ্ধার করা হয় বিষয়টি এ সময় করে ওই বাড়ি হত্যাকান্ডের ব্যবহৃত ধারালো অস্ত্র ও মাদকদ্রব্যসহ বিভিন্ন আলামত উদ্ধার করে পুলিশ। পরে ময়না তদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
তিনি আরও জানান, প্রাথমিক ভাবে তার পরিচয় পাওয়া যায়নি। ধারনা করা হচ্ছে তার স্বামী বা অন্য কেউ হত্যার পর লাশটি টুকরা করে ড্রামের ভিতরে ঢুকিয়ে রাখে। পরে সুযোগ বুঝে পালিয়ে যায়। আমরা তদন্ত করে দেখছি কে বা কি কারণে হত্যা করেছে।
আশুলিয়ার থানার পুলিশ পরিদর্শক (ওসি) জাহিদুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গলাকাটা ও শরীর থেকে হাত-পা বিচ্ছিন্ন ৩৮ টুকরা লাশ পাওয়া যায়। গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। তারা গ্রেফতার হলে হত্যাকান্ডে আসল রহস্য বেরিয়ে আসবে। এই ঘটনার আশুলিয়ার থানার একটি হত্যা মামলার প্রস্তুতি চলছে বলে তিনি জানান
শুক্রবার রাত পৌনে দশটার দিকে আশুলিয়ার জামগড়া এলাকার প্রবাসী মাসুদ মিয়ার ভাড়া বাসার একটি কক্ষ থেকে অজ্ঞাত নারীর দেহের অংশ গুলো পাওয়া যায়। স্থানীয়রা জানান, মাসুদ মিয়ার ভাড়া বাসার একটি কক্ষ গত দুদিন ধরে বন্ধ রয়েছে। আজকে রাতে সে কক্ষ থেকে পঁচা দুর্গন্ধ বের হলে প্রতিবেশীদের সন্দেহ হয়। এসময় স্থানীয়রা থানায় খবর দিলে পুলিশ এসে দড়জা ভেঙে ভিতরে প্রবেশ করে। পরে একটি ড্রামের ভিতর থেকে অজ্ঞাত এক নারীর ৩৮ টুকরা অর্ধগলিত মৃতদেহ উদ্ধার করে।
আশুলিয়া থানার উপ পরিদর্শক (এসআই) মলয় কুমার সাহা খবর পেয়ে একটি ড্রামের ভিতর থেকে অর্ধগলিত ৩৫ টুকরা মৃতদেহ উদ্ধার করা হয় বিষয়টি এ সময় করে ওই বাড়ি হত্যাকান্ডের ব্যবহৃত ধারালো অস্ত্র ও মাদকদ্রব্যসহ বিভিন্ন আলামত উদ্ধার করে পুলিশ। পরে ময়না তদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
তিনি আরও জানান, প্রাথমিক ভাবে তার পরিচয় পাওয়া যায়নি। ধারনা করা হচ্ছে তার স্বামী বা অন্য কেউ হত্যার পর লাশটি টুকরা করে ড্রামের ভিতরে ঢুকিয়ে রাখে। পরে সুযোগ বুঝে পালিয়ে যায়। আমরা তদন্ত করে দেখছি কে বা কি কারণে হত্যা করেছে।
আশুলিয়ার থানার পুলিশ পরিদর্শক (ওসি) জাহিদুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গলাকাটা ও শরীর থেকে হাত-পা বিচ্ছিন্ন ৩৮ টুকরা লাশ পাওয়া যায়। গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। তারা গ্রেফতার হলে হত্যাকান্ডে আসল রহস্য বেরিয়ে আসবে। এই ঘটনার আশুলিয়ার থানার একটি হত্যা মামলার প্রস্তুতি চলছে বলে তিনি জানান
No comments