নাফ নদী থেকে এ পর্যন্ত ৪৬ রোহিঙ্গার মৃতদেহ উদ্ধার
রোহিঙ্গাবাহী নৌকাডুবির ঘটনায় বুধবার প্রথম ৪ নারী-শিশুর লাশ পাওয়া যায়
সীমান্তবর্তী ওই নদীতে। এরপর বৃহস্পতিবার উদ্ধার করা হয় ১৯ জনের লাশ।
শুক্রবার পাওয়া গেল আরও ২৩ লাশ। সব মিলিয়ে এ পর্যন্ত লাশের সংখ্যা দাড়িয়েছে ৪৬ জনে। নাফ নদীতে ভাসতে থাকা অবস্থায় স্থানীয়দের সহায়তায় পুলিশ ও বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড (বিজিবি) সদস্যরা এসব লাশ উদ্ধার করে।
মিয়ানমার সীমান্ত পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয়ে আসার সময় বুধবার ও বৃহস্পতিবার টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপের কাছে ডুবে যায় পৃথক কয়েকটি নৌকা। এতে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ২৩ জনের লাশ পাওয়া যায়। আর শুক্রবার সকাল থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত নারী শিশুসহ আরও ২৩ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
টেকনাফ মডেল থানার অফিসার ইনর্চাজ (ওসি) মো. মাইন উদ্দিন খান জানান, এসব মৃতদেহ পঁচা এবং আগে মারা গেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তাছাড়া শাহপরীর দ্বীপ এলাকা থেকে এক নারীর মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। তবে উদ্ধার মৃতদেহগুলো প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
শুক্রবার পাওয়া গেল আরও ২৩ লাশ। সব মিলিয়ে এ পর্যন্ত লাশের সংখ্যা দাড়িয়েছে ৪৬ জনে। নাফ নদীতে ভাসতে থাকা অবস্থায় স্থানীয়দের সহায়তায় পুলিশ ও বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড (বিজিবি) সদস্যরা এসব লাশ উদ্ধার করে।
মিয়ানমার সীমান্ত পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয়ে আসার সময় বুধবার ও বৃহস্পতিবার টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপের কাছে ডুবে যায় পৃথক কয়েকটি নৌকা। এতে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ২৩ জনের লাশ পাওয়া যায়। আর শুক্রবার সকাল থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত নারী শিশুসহ আরও ২৩ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
টেকনাফ মডেল থানার অফিসার ইনর্চাজ (ওসি) মো. মাইন উদ্দিন খান জানান, এসব মৃতদেহ পঁচা এবং আগে মারা গেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তাছাড়া শাহপরীর দ্বীপ এলাকা থেকে এক নারীর মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। তবে উদ্ধার মৃতদেহগুলো প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
No comments