হাতের যত্ন নিতে যা করবেন
বয়স
হলে ত্বক কুঁচকে যাবে—এটাই স্বাভাবিক। বলিরেখার কথা উঠলে মাথায় খেলে যায়
চেহারার কথাই। এতে যত্ন নেওয়ার বিষয়টি ওই চেহারার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে।
ভুল হয়ে যায় এখানেই। বলিরেখা শুধু চেহারাতেই পড়ে না;
শরীরের অনেক জায়গায়ই কুঁচকে যায়। বাদ যায় না হাত দুটিও। সময় থাকতে যত্ন নিতে শুরু করলে সহজেই হাতে বলিরেখা পড়বে না। চোখ আর গলার পাশাপাশি হাতেও প্রথম থেকে বলিরেখা পড়ে যায়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ত্বকের কোলাজেন হারিয়ে যায়। হাতের চামড়া এ কারণে মোটা ও ফ্যাকাশে হয়ে যায়। চামড়াও ঝুলে যায়। জেনে নিন সহজ কিছু টিপস:
রোদ থেকে সুরক্ষা
সারা দিন হাতে কাপড় পেঁচিয়ে বা গ্লাভস পরে ঘোরার দরকার নেই। হাতে ভালো মানের সানস্ক্রিন লাগালেই হবে। ঘর থেকে বের হওয়ার আগে নিয়মিতভাবে হাত পরিষ্কার করে সানস্ক্রিন লাগিয়ে নিন। ইউরোপিয়ান ডারমাটোলোজি লন্ডনের ডারমাটোলোজিস্ট ও মেডিকেল ডিরেক্টর স্টেফেনি উইলিয়ামস বলেন, ‘ইউভি রেডিয়েশন নিয়মিতভাবে আমাদের হাতে লাগছে। এ কারণে সময়ের আগেই হাতে বলিরেখা পড়ে যায়। ইউভি রশ্মি ম্যাট্রিকস মেটালোপ্রোটিনিসেস এনজাইমকে উদ্দীপিত করে, যা কোলাজেন হারাতে সহায়তা করে।’
পানির চাপ
বাসন ধোয়া, সন্তানকে গোসল করানো, বাসা পরিষ্কারের কাজ, যা-ই হোক, নানা কাজে হাতে পানির ছোঁয়া লাগেই। বারবার পানির কাজ করতে গেলে হাতের ত্বকে চাপ সৃষ্টি হয়। এ কারণে ত্বক থেকে লিপিড চলে যায়, যেটা অনেকটা রক্ষাকবচ হিসেবে কাজ করে ত্বকের জন্য। ফলাফল, হাত খসখসে হয়ে যায়। প্রতিদিন পানির কাজ বেশি করতে হলে হাতে গ্লাভস পরে নেওয়া ভালো। সামনে ঈদ, সারা দিন ধরে মাংস কাটাকাটির কাজ চলবে। হাত ধুতে হবে বারবার। হ্যান্ডক্রিমটা বেসিনে হ্যান্ডওয়াশের পাশেই রেখে দিন। হাত ধোয়ার পর একটু ক্রিম লাগিয়ে নেবেন। সকালের দিকে ভিটামিন ‘ই’ ও ভিটামিন ‘সি’ সিরাম ব্যবহার করার পরামর্শ দেন স্টেফেনি উইলিয়ামস।
সাবানের প্রভাব
কোন সাবান দিয়ে হাত ধুচ্ছেন, সেটাও জরুরি। সাবান একটা বড় প্রভাব ফেলে ত্বকের ওপর। বেশি ক্ষারযুক্ত সাবান ব্যবহারে হাত খসখসে হয়ে যায়। কেমিক্যাল হাতের ময়লা দূর করে ঠিকই, কিন্তু হাতের কোনো সুরক্ষা দেয় না। বেশি ক্ষারযুক্ত সাবান ব্যবহার ত্বকের পিএইচের মাত্রা ভারসাম্যহীন করে দেয়। এতে ত্বকের শুষ্কতাও বেড়ে যায়। বয়সের সঙ্গে সঙ্গে শুষ্কতার এই সমস্যা আরও বেড়ে যায়। ত্বক যে পরিমাণ কোমলতা হারায়, সেটা আর ফিরিয়ে আনতে পারে না। এ কারণে কম ক্ষারযুক্ত সাবান বা ক্ষারবিহীন সাবান দিয়ে গোসল বা হাত ধোয়ার কাজটি করুন।
সূত্র: গুড হাউসকিপিং
শরীরের অনেক জায়গায়ই কুঁচকে যায়। বাদ যায় না হাত দুটিও। সময় থাকতে যত্ন নিতে শুরু করলে সহজেই হাতে বলিরেখা পড়বে না। চোখ আর গলার পাশাপাশি হাতেও প্রথম থেকে বলিরেখা পড়ে যায়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ত্বকের কোলাজেন হারিয়ে যায়। হাতের চামড়া এ কারণে মোটা ও ফ্যাকাশে হয়ে যায়। চামড়াও ঝুলে যায়। জেনে নিন সহজ কিছু টিপস:
রোদ থেকে সুরক্ষা
সারা দিন হাতে কাপড় পেঁচিয়ে বা গ্লাভস পরে ঘোরার দরকার নেই। হাতে ভালো মানের সানস্ক্রিন লাগালেই হবে। ঘর থেকে বের হওয়ার আগে নিয়মিতভাবে হাত পরিষ্কার করে সানস্ক্রিন লাগিয়ে নিন। ইউরোপিয়ান ডারমাটোলোজি লন্ডনের ডারমাটোলোজিস্ট ও মেডিকেল ডিরেক্টর স্টেফেনি উইলিয়ামস বলেন, ‘ইউভি রেডিয়েশন নিয়মিতভাবে আমাদের হাতে লাগছে। এ কারণে সময়ের আগেই হাতে বলিরেখা পড়ে যায়। ইউভি রশ্মি ম্যাট্রিকস মেটালোপ্রোটিনিসেস এনজাইমকে উদ্দীপিত করে, যা কোলাজেন হারাতে সহায়তা করে।’
পানির চাপ
বাসন ধোয়া, সন্তানকে গোসল করানো, বাসা পরিষ্কারের কাজ, যা-ই হোক, নানা কাজে হাতে পানির ছোঁয়া লাগেই। বারবার পানির কাজ করতে গেলে হাতের ত্বকে চাপ সৃষ্টি হয়। এ কারণে ত্বক থেকে লিপিড চলে যায়, যেটা অনেকটা রক্ষাকবচ হিসেবে কাজ করে ত্বকের জন্য। ফলাফল, হাত খসখসে হয়ে যায়। প্রতিদিন পানির কাজ বেশি করতে হলে হাতে গ্লাভস পরে নেওয়া ভালো। সামনে ঈদ, সারা দিন ধরে মাংস কাটাকাটির কাজ চলবে। হাত ধুতে হবে বারবার। হ্যান্ডক্রিমটা বেসিনে হ্যান্ডওয়াশের পাশেই রেখে দিন। হাত ধোয়ার পর একটু ক্রিম লাগিয়ে নেবেন। সকালের দিকে ভিটামিন ‘ই’ ও ভিটামিন ‘সি’ সিরাম ব্যবহার করার পরামর্শ দেন স্টেফেনি উইলিয়ামস।
সাবানের প্রভাব
কোন সাবান দিয়ে হাত ধুচ্ছেন, সেটাও জরুরি। সাবান একটা বড় প্রভাব ফেলে ত্বকের ওপর। বেশি ক্ষারযুক্ত সাবান ব্যবহারে হাত খসখসে হয়ে যায়। কেমিক্যাল হাতের ময়লা দূর করে ঠিকই, কিন্তু হাতের কোনো সুরক্ষা দেয় না। বেশি ক্ষারযুক্ত সাবান ব্যবহার ত্বকের পিএইচের মাত্রা ভারসাম্যহীন করে দেয়। এতে ত্বকের শুষ্কতাও বেড়ে যায়। বয়সের সঙ্গে সঙ্গে শুষ্কতার এই সমস্যা আরও বেড়ে যায়। ত্বক যে পরিমাণ কোমলতা হারায়, সেটা আর ফিরিয়ে আনতে পারে না। এ কারণে কম ক্ষারযুক্ত সাবান বা ক্ষারবিহীন সাবান দিয়ে গোসল বা হাত ধোয়ার কাজটি করুন।
সূত্র: গুড হাউসকিপিং
No comments