অবশেষে ফিরে গেলেন সেই মালয়েশীয় তরুণী
ফেসবুকে প্রেমের সূত্র ধরে টাঙ্গাইলের সখীপুরে ছুটে আসা সেই মালয়েশীয় তরুণী
জুলিজা বিনতে কামিস তার আগের ঠিকানায় ফিরে গেছেন। রোববার রাতের একটি ফাইটে
তিনি তার আগের স্বামী-সন্তানের কাছে ফিরে গেছেন। জুলিজা টাঙ্গাইলে যার
কাছে এসেছিলেন সেই আজগর আলী সোমবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
জানা যায়, প্রায় ছয় মাস আগে সখীপুরের সরকারি মুজিব কলেজের ছাত্র মনিরুল ইসলামের সাথে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে পরিচয় হয় মালয়েশীয় তরুণী জুলিজা বিনতে কামিসের। এক সময় তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এ সম্পর্কের টানে গত ২৫ আগস্ট ওই তরুণী সখীপুরে মনিরুলের বাসায় এসে ওঠেন। তাদের বিয়েও হয়। এ নিয়ে বিভিন্ন পত্রিকা ও অনলাইনে সংবাদ প্রকাশিত হলে জুলিজার প্রাক্তন স্বামী আজগর আলী ও জুলিজার বাবা-মা এ দেশে যোগাযোগ শুরু করেন। এর মধ্যে মনিরুলকে নিয়ে প্রায় ১৭ দিন আত্মগোপনে ছিলেন জুলিজা। পরে রোববার রাতের একটি ফাইটে তিনি তার আগের স্বামী, সন্তান ও বাবা-মায়ের কাছে ফিরে যান।
মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘জুলিজা তার ভুল বুঝতে পেরে রোববার রাতের একটি ফাইটে মালয়েশিয়া চলে গেছে।’ মনিরুলের বাবা ইমান আলী বলেন, ‘শুনেছি মেয়েটি মালয়েশিয়া চলে গেছে।’
এর আগে ২৫ আগস্ট বাংলাদেশে এসে জুলিজা বলেছিলেন, এ দেশের প্রকৃতি ও মানুষকে তার খুব ভালো লেগেছে। খাবার খেতে তার কিছুটা সমস্যা হলেও শ্বশুরবাড়ির লোকজনের আন্তরিকতায় তিনি মুগ্ধ। তিনি মনিরুলকে মালয়েশিয়া নিয়ে যাওয়ার কথাও বলেছিলেন। বাংলা ট্রিবিউন।
জানা যায়, প্রায় ছয় মাস আগে সখীপুরের সরকারি মুজিব কলেজের ছাত্র মনিরুল ইসলামের সাথে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে পরিচয় হয় মালয়েশীয় তরুণী জুলিজা বিনতে কামিসের। এক সময় তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এ সম্পর্কের টানে গত ২৫ আগস্ট ওই তরুণী সখীপুরে মনিরুলের বাসায় এসে ওঠেন। তাদের বিয়েও হয়। এ নিয়ে বিভিন্ন পত্রিকা ও অনলাইনে সংবাদ প্রকাশিত হলে জুলিজার প্রাক্তন স্বামী আজগর আলী ও জুলিজার বাবা-মা এ দেশে যোগাযোগ শুরু করেন। এর মধ্যে মনিরুলকে নিয়ে প্রায় ১৭ দিন আত্মগোপনে ছিলেন জুলিজা। পরে রোববার রাতের একটি ফাইটে তিনি তার আগের স্বামী, সন্তান ও বাবা-মায়ের কাছে ফিরে যান।
মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘জুলিজা তার ভুল বুঝতে পেরে রোববার রাতের একটি ফাইটে মালয়েশিয়া চলে গেছে।’ মনিরুলের বাবা ইমান আলী বলেন, ‘শুনেছি মেয়েটি মালয়েশিয়া চলে গেছে।’
এর আগে ২৫ আগস্ট বাংলাদেশে এসে জুলিজা বলেছিলেন, এ দেশের প্রকৃতি ও মানুষকে তার খুব ভালো লেগেছে। খাবার খেতে তার কিছুটা সমস্যা হলেও শ্বশুরবাড়ির লোকজনের আন্তরিকতায় তিনি মুগ্ধ। তিনি মনিরুলকে মালয়েশিয়া নিয়ে যাওয়ার কথাও বলেছিলেন। বাংলা ট্রিবিউন।
No comments