রোহিঙ্গাদের নিয়ে চলচ্চিত্র নির্মাণ করছেন ডায়মন্ড
ড
প্রথমবারের মতো রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে চলচ্চিত্র নির্মাণ করছেন জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র নির্মাতা সৈয়দ অহিদুজ্জামান ডায়মন্ড।
ছবিটি নির্মাণের জন্য ২০১২ সালে পরিকল্পনা করেছিলেন। এরপর থেকে প্রস্তুতি
নিতে থাকেন নির্মাতা। দীর্ঘ সময় ধরে সিনেমার কাহিনী ও চিত্রনাট্য রচনা শেষে
২৬ সেপ্টেম্বর থেকে তিনি শুটিং শুরু করেছেন।
শুটিং করছেন নাফ নদী, শাহপরী দ্বীপ, উখিয়া ও টেকনাফে। রোহিঙ্গাদের আগমনের ঢলের মধ্যেই পরিচালককে বেশ কষ্ট করে শুটিং করতে হচ্ছে বলে যুগান্তরকে জানিয়েছেন তিনি।
মূলত গত মাস থেকে রোহিঙ্গাদের সঙ্গে কী ঘটেছে, সেটি চলচ্চিত্র আকারে সংরক্ষণ করে ভবিষ্যতের ইতিহাস নির্মাণ করতে চাইছেন এ পরিচালক।
এ প্রসঙ্গে নির্মাতা বলেন, ‘ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চলে টানা তিনদিন শুটিং করলাম। সিনেমার জন্য যে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের দেখানোর কথা ছিল তা এখন বাস্তবেই বিদ্যমান। আমরা তাই শরণার্থীদের ভেতরে ঢুকে পড়েছি। বিষয়টি আমাদের জন্য বেশ কষ্টসাধ্য একটি বিষয়। তবে হাল ছাড়ছে না আমাদের টিম।’
চলচ্চিত্রটির ঐতিহাসিক দিকটি তুলে ধরে ডায়মন্ড বলেন, ‘২০১২ সালে যখন বাংলাদেশে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের অনুপ্রবেশ ঘটে তখনই বিষয়টি আমার মনে দাগ কাটে। অপেক্ষা করছিলাম ঘটনাটা কোনদিকে মোড় নেয় তা দেখার। এরপর বাংলাদেশে শরণার্থীরা এসে যখন ভিড়ল তখন আমার মনে হয়েছে এটাই আসলে চূড়ান্ত পর্যায়। এরপর রোহিঙ্গারা হয় থেকে যাবে নইলে আবার ফিরে যাবে। দেশের এ আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপট শুরু করেছি।’ ছবিতে কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করছেন আরশি।

শুটিং করছেন নাফ নদী, শাহপরী দ্বীপ, উখিয়া ও টেকনাফে। রোহিঙ্গাদের আগমনের ঢলের মধ্যেই পরিচালককে বেশ কষ্ট করে শুটিং করতে হচ্ছে বলে যুগান্তরকে জানিয়েছেন তিনি।
মূলত গত মাস থেকে রোহিঙ্গাদের সঙ্গে কী ঘটেছে, সেটি চলচ্চিত্র আকারে সংরক্ষণ করে ভবিষ্যতের ইতিহাস নির্মাণ করতে চাইছেন এ পরিচালক।
এ প্রসঙ্গে নির্মাতা বলেন, ‘ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চলে টানা তিনদিন শুটিং করলাম। সিনেমার জন্য যে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের দেখানোর কথা ছিল তা এখন বাস্তবেই বিদ্যমান। আমরা তাই শরণার্থীদের ভেতরে ঢুকে পড়েছি। বিষয়টি আমাদের জন্য বেশ কষ্টসাধ্য একটি বিষয়। তবে হাল ছাড়ছে না আমাদের টিম।’
চলচ্চিত্রটির ঐতিহাসিক দিকটি তুলে ধরে ডায়মন্ড বলেন, ‘২০১২ সালে যখন বাংলাদেশে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের অনুপ্রবেশ ঘটে তখনই বিষয়টি আমার মনে দাগ কাটে। অপেক্ষা করছিলাম ঘটনাটা কোনদিকে মোড় নেয় তা দেখার। এরপর বাংলাদেশে শরণার্থীরা এসে যখন ভিড়ল তখন আমার মনে হয়েছে এটাই আসলে চূড়ান্ত পর্যায়। এরপর রোহিঙ্গারা হয় থেকে যাবে নইলে আবার ফিরে যাবে। দেশের এ আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপট শুরু করেছি।’ ছবিতে কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করছেন আরশি।
No comments