ক্যান্সারের ওষুধ আবিষ্কৃত!
অবশেষে কি আবিষ্কার হয়ে গেল ক্যান্সারের ওষুধ? এমনটাই দাবি করেছেন
গ্লাসগো বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা। ক্যান্সার আক্রান্ত দেহকোষকে খতম করে
ফেলার প্রযুক্তি এখন তাদের হাতের মুঠোয় বলেই জানিয়েছেন ওই গবেষকরা।
বর্তমানে যে পদ্ধতিতে রোগীর দেহের ক্যান্সার আক্রান্ত কোষকে মেরে ফেলা হয়,
সেটা সবসময় কার্যকরী হয় না। সিআইসিডি নামে এই নতুন পদ্ধতিতে এক শ' শতাংশ
সাফল্য মিলবে মনে করছেন তারা। তবে বিষয়টি নিয়ে আরো কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষা
করবেন তারা।
বর্তমানে ক্যান্সারের সঙ্গে লড়াই করতে কেমোথেরাপি, রেডিয়েশন এবং ইমিউনোথেরাপি–র মতো পদ্ধতি অবলম্বন করেন চিকিৎসকরা। এতে অ্যাপোপটোসিস পদ্ধতিতে কোষের মধ্যে কৃত্রিম উপায়ে প্রোটিন তৈরি করে আক্রান্ত কোষ মেরে ফেলা হয়। তবে অনেক সময়েই ক্যান্সার আক্রান্ত কোষ ভোল পাল্টে ফেলে প্রোটিনের আক্রমণের হাত থেকে রেহাই পেয়ে যায়। নতুন পদ্ধতিতে কোনো আক্রান্ত কোষই রেহাই পাবে না। শুধু তাই নয়, কোষের অবাঞ্ছিত বিষাক্ত পদার্থের হাত থেকেও রেহাই মিলবে।
গবেষকদলের প্রধান স্টিফেন টেট বলেছেন, ‘এক শ' শতাংশ সাফল্যের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি আমরা। আর কয়েকদিন এই গবেষণা চালাতে হবে। তারপরেই সাধারণ রোগীদের এই পদ্ধতিতে চিকিৎসা করা সম্ভব হবে।’
বর্তমানে ক্যান্সারের সঙ্গে লড়াই করতে কেমোথেরাপি, রেডিয়েশন এবং ইমিউনোথেরাপি–র মতো পদ্ধতি অবলম্বন করেন চিকিৎসকরা। এতে অ্যাপোপটোসিস পদ্ধতিতে কোষের মধ্যে কৃত্রিম উপায়ে প্রোটিন তৈরি করে আক্রান্ত কোষ মেরে ফেলা হয়। তবে অনেক সময়েই ক্যান্সার আক্রান্ত কোষ ভোল পাল্টে ফেলে প্রোটিনের আক্রমণের হাত থেকে রেহাই পেয়ে যায়। নতুন পদ্ধতিতে কোনো আক্রান্ত কোষই রেহাই পাবে না। শুধু তাই নয়, কোষের অবাঞ্ছিত বিষাক্ত পদার্থের হাত থেকেও রেহাই মিলবে।
গবেষকদলের প্রধান স্টিফেন টেট বলেছেন, ‘এক শ' শতাংশ সাফল্যের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি আমরা। আর কয়েকদিন এই গবেষণা চালাতে হবে। তারপরেই সাধারণ রোগীদের এই পদ্ধতিতে চিকিৎসা করা সম্ভব হবে।’
No comments