মিরপুরের ‘আস্তানা’য় ৭ জনের পুড়ে যাওয়া লাশ
রাজধানীর মিরপুরে দারুস এলাকায় ‘উগ্রবাদী আস্তানা’য় সাতটি মাথার খুলি
(স্কাল) পড়ে আছে বলে জানিয়েছেন র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব)
মহাপরিচালক (ডিজি) বেনজীর আহমেদ।
আজ বুধবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে সাংবাদিকদের এ বিষয়টি নিশ্চিত করেন র্যাব ডিজি।
তিনি জানান জানান, পঞ্চম তলার ওই বাড়িতে বুধবার সকাল থেকে র্যাব ও ফায়ার সার্ভিস তল্লাশি চালায়। প্রথম তল্লাশিতে তারা তিনজনের লাশ উদ্ধার করে। পরে একই তলা থেকে আরো চারজনের লাশ উদ্ধার হয়। সাতজনই আত্মঘাতী হওয়ায় তাদের মাথার খুলিসহ লাশের বিভিন্ন অংশ ছিন্ন-ভিন্ন অবস্থায় পাওয়া গেছে।
তিনি বলেন, শরীরের বিভিন্ন অংশ আলাদা হয়ে যাওয়ায় তাদের সনাক্ত করা যায়নি। ডিএনএ টেস্ট করে পরিচয় জানানো হবে। তবে ধারণা করা হচ্ছে, আত্মঘাতীরা জঙ্গি আব্দুল্লাহ, তার দুই স্ত্রী, দুই ছেলে সন্তান ও দুই সহযোগী।
আগামীকাল পর্যন্ত ওই বাড়িতে তল্লাশি চলবে বলে জানান র্যাবের মহাপরিচালক।
র্যাব-৪-এর সহকারী পুলিশ সুপার আবদুল আউয়াল জানান, উগ্রবাদী আব্দুল্লাহর গ্রামের বাড়ি চুয়াডাঙ্গায়। তার বাবা ইউসুফ আলী অনেক আগেই মারা গেছেন। ওই আস্তানায় আবদুল্লাহর সাথে ছিল তার দুই স্ত্রী ফাতেমা ও নাসরিন, দুই শিশু ওসামা ও ওমর এবং আবদুল্লাহর দুই সহযোগী।
এর আগে ২৪ ঘণ্টার চেষ্টায়ও উগ্রবাদীদের আত্মসমর্পন করানো যায়নি বলে জানায় র্যাব। তাই দফায় দফায় বিস্ফোরণ ও গোলাগুলির পর র্যাব অভিযান মঙ্গলবার রাত পৌণে ১২টায় স্থগিত করা হয়েছিল।
মঙ্গলবার রাত পৌণে ১০টার দিকে তিন থেকে চারটি ভারী বিস্ফোরণের শব্দ হয়। বিস্ফোরণের শব্দের পরপরই পাল্টা গুলি ছুঁড়তে শুরু করে র্যাব। থেমে থেমে চলে র্যাবের গুলি। তার আগে উগ্রবাদী আব্দুল্লাহ দুই স্ত্রী-ছেলেসহ আত্মসমর্পণের সিদ্ধান্তের কথা জারিয়েছিল।
অভিযান চলাকালে ওই বাড়ির বিদ্যুৎ, গ্যাস ও পানির সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়। সরিয়ে নেয়া হয় ভবনের ২৪টি ফ্ল্যাটের ২৩টির ৬৫ জন বাসিন্দাকে। তাদের স্থানীয় একটি স্কুলে রাখা হয়েছে।
টাঙ্গাইল অভিযানে আটক জঙ্গিদের তথ্যের ভিত্তিতে রাজধানীর মিরপুরের দারুস সালাম থানার কাছাকাছি বর্ধনবাড়ি এলাকায় সোমবার রাতে অভিযান শুরু করে র্যাব। র্যাব সদস্যরা ছয়তলা ভবনটি ঘিরে রাখে। সেখানে উগ্রবাদী আবদুল্লাহ ও তার সহযোগীদের অবস্থান সম্পর্কে তখন প্রাথমিকভাবে নিশ্চিত হয় র্যাব।
আজ বুধবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে সাংবাদিকদের এ বিষয়টি নিশ্চিত করেন র্যাব ডিজি।
তিনি জানান জানান, পঞ্চম তলার ওই বাড়িতে বুধবার সকাল থেকে র্যাব ও ফায়ার সার্ভিস তল্লাশি চালায়। প্রথম তল্লাশিতে তারা তিনজনের লাশ উদ্ধার করে। পরে একই তলা থেকে আরো চারজনের লাশ উদ্ধার হয়। সাতজনই আত্মঘাতী হওয়ায় তাদের মাথার খুলিসহ লাশের বিভিন্ন অংশ ছিন্ন-ভিন্ন অবস্থায় পাওয়া গেছে।
তিনি বলেন, শরীরের বিভিন্ন অংশ আলাদা হয়ে যাওয়ায় তাদের সনাক্ত করা যায়নি। ডিএনএ টেস্ট করে পরিচয় জানানো হবে। তবে ধারণা করা হচ্ছে, আত্মঘাতীরা জঙ্গি আব্দুল্লাহ, তার দুই স্ত্রী, দুই ছেলে সন্তান ও দুই সহযোগী।
আগামীকাল পর্যন্ত ওই বাড়িতে তল্লাশি চলবে বলে জানান র্যাবের মহাপরিচালক।
র্যাব-৪-এর সহকারী পুলিশ সুপার আবদুল আউয়াল জানান, উগ্রবাদী আব্দুল্লাহর গ্রামের বাড়ি চুয়াডাঙ্গায়। তার বাবা ইউসুফ আলী অনেক আগেই মারা গেছেন। ওই আস্তানায় আবদুল্লাহর সাথে ছিল তার দুই স্ত্রী ফাতেমা ও নাসরিন, দুই শিশু ওসামা ও ওমর এবং আবদুল্লাহর দুই সহযোগী।
এর আগে ২৪ ঘণ্টার চেষ্টায়ও উগ্রবাদীদের আত্মসমর্পন করানো যায়নি বলে জানায় র্যাব। তাই দফায় দফায় বিস্ফোরণ ও গোলাগুলির পর র্যাব অভিযান মঙ্গলবার রাত পৌণে ১২টায় স্থগিত করা হয়েছিল।
মঙ্গলবার রাত পৌণে ১০টার দিকে তিন থেকে চারটি ভারী বিস্ফোরণের শব্দ হয়। বিস্ফোরণের শব্দের পরপরই পাল্টা গুলি ছুঁড়তে শুরু করে র্যাব। থেমে থেমে চলে র্যাবের গুলি। তার আগে উগ্রবাদী আব্দুল্লাহ দুই স্ত্রী-ছেলেসহ আত্মসমর্পণের সিদ্ধান্তের কথা জারিয়েছিল।
অভিযান চলাকালে ওই বাড়ির বিদ্যুৎ, গ্যাস ও পানির সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়। সরিয়ে নেয়া হয় ভবনের ২৪টি ফ্ল্যাটের ২৩টির ৬৫ জন বাসিন্দাকে। তাদের স্থানীয় একটি স্কুলে রাখা হয়েছে।
টাঙ্গাইল অভিযানে আটক জঙ্গিদের তথ্যের ভিত্তিতে রাজধানীর মিরপুরের দারুস সালাম থানার কাছাকাছি বর্ধনবাড়ি এলাকায় সোমবার রাতে অভিযান শুরু করে র্যাব। র্যাব সদস্যরা ছয়তলা ভবনটি ঘিরে রাখে। সেখানে উগ্রবাদী আবদুল্লাহ ও তার সহযোগীদের অবস্থান সম্পর্কে তখন প্রাথমিকভাবে নিশ্চিত হয় র্যাব।
No comments